You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পুতিনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ জ্বলার আগেই নিভে গেল

যেমন বীজ বুনবে তেমন ফসল পাবে—এই প্রবাদ যে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন জানেন না, তা নয়। তিনি জেনেশুনেই ইয়েভগেনি প্রিগোশিনের মতো একজন দুর্বৃত্তকে পেলেপুষে রেখেছিলেন।

চুরির অভিযোগে বছর আট জেল খাটার পর বাইরে এসে তিনি হ্যামবার্গার বিক্রি শুরু করেন, তারপর রেস্তোরাঁর ব্যবসা। সেখান থেকেই পুতিনের সঙ্গে তাঁর পরিচয়। তাঁর দোকানে আহার করে পুতিন এতটাই খুশি হন যে তাঁকে সরকারি ভোজসভার খাদ্য সরবরাহের ব্যবস্থা করে দেন। সেই থেকে প্রিগোশিনের পরিচয় ‘পুতিনের পাচক’ হিসেবে।

পুতিনের সাহায্য ও সমর্থনে তিনি গড়ে তোলেন ভাড়াটে সেনা কোম্পানি ভাগনার। রাশিয়ায় ভাড়াটে সেনাদল গঠন বেআইনি হলেও ভাগনার সেন্ট পিটার্সবুর্গে বিশাল দপ্তর খুলে বসে। এই কোম্পানি ছিল পুতিনের অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক লক্ষ্য অর্জনের গোপন হাতিয়ার। যে কাজ নিজের সেনা বা গুপ্ত বাহিনী দিয়ে করা কঠিন, প্রিগোশিন ও তাঁর ভাড়াটে সেনাদের দিয়ে তা-ই করিয়েছেন তিনি।

যাকে নিজের হাতের পুতুল ভেবেছিলেন, শেষ পর্যন্ত সে-ই হয়ে দাঁড়াল তাঁর আড়াই দশক শাসনের সবচেয়ে বড় হুমকি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন