উপজেলা হাসপাতালে কেন চিকিৎসা মিলবে না

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ২৬ জুন ২০২৩, ০৮:০৩

বাংলাদেশে এখন মাতৃমৃত্যু অপেক্ষা সাপের কামড়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি। শুনতে খানিকটা অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। দেশে প্রতিবছর প্রায় সাত লাখ মানুষকে সাপে কামড়ায়। মৃত্যু হয় ছয় থেকে সাত হাজার মানুষের। অথচ ইউনিয়ন ও উপজেলা পর্যায়ে সাপের কামড়ে চিকিৎসা সহজলভ্য করা গেলে সিংহভাগ মৃত্যুই রোধ করা সম্ভব ছিল।


প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে সাপের উপদ্রব বেড়ে যায়, সেই সঙ্গে বাড়ে মৃত্যুর সংখ্যা। বিষধর সাপ কামড়ালে তার চিকিৎসা হচ্ছে রোগীর শরীরে সময়মতো আন্টিভেনম প্রয়োগ করা।


সাপে কাটার অধিকাংশ ঘটনা গ্রামে ঘটলেও আন্টিভেনম থাকে দূরের জেলা সদরের হাসপাতালে। সাপে কাটা রোগীকে যখন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চিকিৎসা দেওয়া প্রয়োজন, সেখানে জেলা সদর হাসপাতালে পৌঁছাতে অনেকটা সময় চলে যায়।


অনেক ক্ষেত্রেই সেখানেও আন্টিভেনম পাওয়া যায় না এবং এ ধরনের চিকিৎসা দেওয়ার জন্য অভিজ্ঞ স্বাস্থ্যকর্মীরও ঘাটতি থাকে। ফলে বাধ্য হয়ে রোগীর স্বজনদের ছুটতে হয় ঢাকা কিংবা বিভাগীয় শহরে কিংবা কাছের মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে পৌঁছাতে এতটা দেরি হয়ে যায় যে শেষ পর্যন্ত সাপের কামড়ে আহত অনেককে বাঁচানো যায় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us