দেড় দশক আগে, নির্দিষ্টভাবে বললে ২০০৯ সালেও ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ কথাটি রূপকথার মতো লাগত। এক পর্যায়ে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ রাজনৈতিক স্লোগানে রূপান্তরিত হলো। কেউ ঠাওরালেন, এটা কথার কথা। আবার অন্ধের হাতি দেখার মতো এর তাৎপর্য নিয়ে নানা মুনির নানা মত বাতাসে ভেসে বেড়াতে লাগল– ব্রডব্যান্ড, ইন্টারনেট, মোবাইল, ফেসবুক, থ্রি জি ইত্যাদি। ২০২৩ সালে এসে ডিজিটাল বাংলাদেশ এক বাস্তবতা, যদিও বেকসুর বিড়ম্বনা কিংবা
বাধামুক্ত নয়।
দুই.
‘ডিজিটাল অর্থনীতি: আমরা এগোচ্ছি’ শিরোনামে বিশ্লেষণধর্মী একটা নিবন্ধ লিখেছেন ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির অর্থনীতির অধ্যাপক ড. এ কে এনামুল হক। লিখেছেন নিঝুম দ্বীপে বসে আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির পিঠে চড়ে। প্রযুক্তিকে জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের সহায়ক হিসেবে দেখার জন্যই ‘ডিজিটাল অর্থনীতি’র আবির্ভাব বলে তাঁর ধারণা। এই অর্থনীতিবিদ কিছু পরিসংখ্যান দিয়ে দেশের বর্তমান প্রযুক্তিগত পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করার প্রয়াস নিয়েছেন।