সড়ক ও নৌপথে বাড়তি সতর্কতা প্রয়োজন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৫ জুন ২০২৩, ০৮:৩৩

যাত্রীকল্যাণ সমিতির তথ্যানুযায়ী, ঈদে ঢাকা থেকে ৮০ লাখ মানুষ গ্রামে যাবেন, ঢাকার পার্শ্ববর্তী নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর যোগ করলে এই সংখ্যা ১ কোটি ২০ লাখে পৌঁছাতে পারে। চট্টগ্রামসহ অন্যান্য শহর থেকেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানুষ গ্রামে যাবেন। এটা একটা বিশাল কর্মযজ্ঞ।


এই কর্মযজ্ঞ সম্পাদন করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কী কী পদক্ষেপ নেয়, তার ওপরই নির্ভর করছে বিপুলসংখ্যক মানুষের ঈদযাত্রা স্বস্তির হবে, না বিপৎসংকুল। ইতিমধ্যে ঈদযাত্রা শুরু হয়েছে। যাত্রীসাধারণের সুবিধার জন্য এবার সরকার ঈদের ছুটি এক দিন বাড়িয়েছে। ২৭ জুন ছুটি শুরু হয়ে চলবে ৩০ জুন পর্যন্ত। ১ জুলাই শনিবার থাকায় ছুটি কার্যত পাঁচ দিন হবে।


প্রতিবছর ঈদযাত্রার বিড়ম্বনার কারণ যাত্রীদের তুলনায় যানবাহনের সংখ্যা কম। বাস, ট্রেন, লঞ্চ—সর্বত্র ঠাঁই নেই, ঠাঁই নেই অবস্থা। ট্রেনকে সবচেয়ে নিরাপদ ও সাশ্রয়ী পরিবহন ভাবা হয়। যদিও বাংলাদেশে রেলওয়েকেই দুর্বল করে রাখা হয়েছে। সম্প্রতি ট্রেনের সংখ্যা কিছুটা বাড়ানো হলেও প্রয়োজনের তুলনায় কম। ট্রেন সময়সূচি মেনে চললে যাত্রীদের ভোগান্তি কম হবে। সময়সূচি না মানা হলেও ভোগান্তির সীমা থাকবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us