৫০ বছর আগে আয়ারল্যান্ড থেকে ১৫০ মাইল দূরে সমুদ্রের ১ হাজার ৬০০ ফুট গভীরে একটি সাবমেরিন ডুবে গিয়েছিল। এতে আটকা পড়েছিলেন দুই ব্রিটিশ নাবিক। ছয় ফুট ব্যাসের একটি স্টিলের বলে তাঁরা আটকা পড়েছিলেন। কিন্তু শেষমেশ তাঁদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল। এই দুই নাবিককে যখন উদ্ধার করা হয়, তখন তাঁদের কাছে মাত্র ১২ মিনিট বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন অবশিষ্ট ছিল।
১৯৭৩ সালের ২৯ আগস্ট ওই সাবমেরিন ডুবে গিয়েছিল। সে সময় যুক্তরাজ্যের রাজকীয় নৌবাহিনীর সাবেক সাবমেরিনার রজার চ্যাপম্যানের বয়স ছিল ২৮ আর প্রকৌশলী রজার মালিনসনের বয়স ছিল ৩৫ বছর। একটি দুর্ঘটনায় আটলান্টিক মহাসাগরের তলদেশে ওই সাবমেরিন বিধ্বস্ত হয়ে তলিয়ে যায়। দুই নাবিককে উদ্ধারে আন্তর্জাতিক উদ্ধার অভিযান চালানো হয়।
পাইলট রজার চ্যাপম্যান ও জ্যেষ্ঠ পাইলট রজার মালিনসন সাবমেরিনটি নিয়ে নিয়মিত কাজ করছিলেন। কানাডার বাণিজ্যিক এই সাবমেরিন ডাকব্যবস্থার জন্য সমুদ্রের তলদেশে ট্রান্স-আটলান্টিক টেলিফোন কেব্ল বসাতে ভাড়ায় কাজ করছিল।