You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি ও তার সদ্ব্যবহার জরুরি

জনস্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির মধ্যে নিবিড় সম্পর্ক বিদ্যমান। একটি দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নির্ভর করে দেশটির কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর ওপর। আর কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর উৎপাদনশীলতা তাদের সুস্বাস্থ্যের ওপর নির্ভরশীল। যদি তারা সুস্থ না থাকে, তাহলে তাদের পক্ষে সর্বোচ্চটা দেয়া সম্ভব নয়। ফলে দেশের অর্থনীতিতে তার বিরূপ প্রভাব পড়তে বাধ্য।\এ কারণে উত্তর আমেরিকার দেশগুলোতে গড়ে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রায় ১৮ শতাংশ স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় করা হয়। সারা বিশ্বে জিডিপির গড়ে প্রায় ১১ শতাংশ ব্যয় করা হয় স্বাস্থ্য খাতে। অথচ  বিশ্বব্যাংকের তথ্যমতে, বাংলাদেশে স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় হয় জিডিপির মাত্র ২ দশমিক ৬৩ শতাংশ, যা উদ্বেগজনক। জাতিসংঘের ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল কমিশন ফর এশিয়া অ্যান্ড প্যাসিফিকের (এসকাফ) ২০১৮ সালের জরিপে বলা হয়েছিল, জিডিপি অনুপাতে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় ৫২টি দেশের মধ্যে সবচেয়ে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। আর বিশ্বব্যাংকের বর্তমান তালিকায় বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে আছে মাত্র গুটিকয় দেশ।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের বাজেটে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২৯ হাজার ৪৩১ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের মাত্র ৫ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে এ বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ২৩ হাজার ৫২ কোটি টাকা, যা ছিল মোট বাজেটের ৪ দশমিক ৫ শতাংশ। পাশাপাশি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগে চলতি অর্থবছরে বরাদ্দের পরিমাণ ৮ হাজার ৬২১ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে এ বরাদ্দের পরিমাণ ছিল ৬ হাজার ৬৯৭ কোটি টাকা। দেখা যাচ্ছে, স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দের পরিমাণ আগের তুলনায় বেড়েছে। কিন্তু এ থেকে কিছু বোঝা যায় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন