আত্মার গভীরতাকে বোঝার শারীরিক যাত্রা

সমকাল ইকরাম কবীর প্রকাশিত: ২১ জুন ২০২৩, ০২:০১

যোগচর্চা, যোগাসনচর্চা এবং যোগে মনোনিবেশ করা যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা বাংলাদেশের অনেক মানুষ ইদানীং কিছুটা বুঝতে পারছে এবং যোগ আমাদের কাছে কিছুটা গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছে। ঢাকা শহরের অনেক মানুষ যোগের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে; দেখে ভালো লাগছে। দেশের অন্যান্য শহরের কথা আমার জানা নেই। তবে এখনও বেশিরভাগ মানুষ যোগ ও যোগ ব্যায়ামকে ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে তা থেকে দূরে রয়েছে।


এ কথা সত্য, যোগের উৎপত্তি হয়েছিল প্রাচীন ভারতে। কিন্তু এটা কোনো ধর্মীয় আচার নয়। যোগ হচ্ছে নিজের সঙ্গে যোগাযোগ এবং আত্মার গভীরতাকে বোঝার শারীরিক যাত্রা। অনেক গবেষক ও যোগী এ কথা বারবার ব্যক্ত করেছেন। তাঁরা বলেছেন, যোগচর্চা সব ধর্মের মানুষই করতে পারে এবং এর মধ্যে শান্তি খুঁজে পেতে পারে।
যোগের মূলমন্ত্র– নিজেকে আবিষ্কার। এ পন্থায় শারীরিক আসন, শ্বাস-প্রশ্বাসের নিয়ন্ত্রণ, ধ্যান এবং নৈতিকতার ভিত্তিতে নিজেকে খুঁজে পাওয়া যায়। যোগাসনচর্চার মাধ্যমে যে কেউ শারীরিক ও মানসিক অবস্থার এমন ভারসাম্য তৈরি করতে পারে, যা নিজেকে বুঝতে পারার আরও গভীরে নিয়ে যায়। জার্মান দার্শনিক ও যোগী গর্গ ফয়েরস্টাইন বলেছেন, যোগ আত্মরূপান্তর ও আত্মোপলব্ধির এক শিল্প এবং বিজ্ঞান, যার মাধ্যমে নিজের সত্যিকার সত্তার খোঁজ পাওয়া যায়। আমেরিকান শিক্ষক ডেভিড ফ্রলি যোগ নিয়ে অনেক বই লিখেছেন। তিনি বলেছেন, যোগ হচ্ছে চৈতন্য লাভের বিজ্ঞান, যা যে কোনো ধর্ম বা আদর্শের মানুষই চর্চা করতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us