অধ্যক্ষ, সুপারসহ ২২ মাদ্রাসার ২৯ শিক্ষকের এমপিও জালিয়াতি

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ২০ জুন ২০২৩, ২০:৩৬

যোগ্যতা না থাকায় তথ্য গোপন করে জালিয়াতির মাধ্যমে উচ্চতর গ্রেডে এমপিওভুক্ত হয়েছেন দেশের ২২টি মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ, সুপার, সহকারী সুপার, সহকারী মৌলভী ও সহকারী শিক্ষক। বছরের পর বছর বেতন-ভাতা নিয়েছেন তারা। এই ঘটনা জানতে পেরে এসব শিক্ষকদের বেতন বন্ধ করে দিয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতর। এই শিক্ষককের নেওয়া অতিরিক্ত টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।


সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শিক্ষক হিসেবে নৈতিকতার শিক্ষা দেওয়ার কথা যাদের, তারাই জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছেন। তাছাড়া ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হওয়ার পরও অনৈতিকভাবে সরকারি অর্থ গ্রহণ করেছেন, যা লজ্জাজনক। তবে অনেকে বলছেন— এই ঘটনায় শুধু শিক্ষকই নন, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও জড়িত।


মাদ্রাসা শিক্ষকদের জালিয়াতি ধরা পড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরের উপপরিচালক (প্রশাসন) মো. জাকির হোসাইন বলেন, ‘এসব শিক্ষক এমপিওভুক্ত হয়েছেন অনেক আগে, যখন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের অধীনে এমপিওভুক্তির দায়িত্ব ছিল। মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতর এমপিওভুক্তির ক্ষমতা পেয়েছে ২০২০ সালে। এরপর এমপিও যাচাই-বাছাই করতে গিয়ে বিষয়টি ধরা পড়ে। তাছাড়া নতুন এমপিওভুক্তির ক্ষেত্রে যেসব প্রতিষ্ঠান ভুল করেছিল, তাদের এমপিওভুক্তি যাচাই-বাছাই করতে গিয়েও কিছু ভুল পাওয়া গেছে। সব মিলিয়ে ২২টি প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে এমনটা ঘটেছে। নির্ধারিত উচ্চতর স্কেলে নেওয়া অতিরিক্ত বেতন সংশ্লিষ্টদের ফেরত দিতে হবে। অতিরিক্ত অর্থ জমা দিলে বেতন ছাড় করা হবে নির্ধারিত গ্রেডে। ‘

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us