বন্যা মোকাবিলার প্রস্তুতি কতদূর?

দেশ রূপান্তর অন্জন কুমার রায় প্রকাশিত: ২০ জুন ২০২৩, ১৬:৪৭

গত বছর জুন মাসের মাঝামাঝি সময়ে সিলেট এবং সুনামগঞ্জ জেলায় ভয়াবহ বন্যা হয়েছিল। ভারী বর্ষণের সঙ্গে উজানের ঢল নেমে বন্যা স্থায়ী ছিল অনেকদিন। নদীর এবং ঢলের পানি চারদিকে প্লাবিত হয়ে বন্যা ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছিল। বৃষ্টি এবং বজ্রপাত উপেক্ষা করে মানুষ ছুটে গিয়েছিল আশ্রয়ের খোঁজে। অনেকেই আত্মীয়-স্বজনের বাড়ি, উঁচু ভবন কিংবা আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেন। এক দফা নয়, দুই দফা হয়েছিল বন্যা। প্রথমবার বন্যার ধকল কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই দ্বিতীয়বার বন্যা। জনগণের চরম ভোগান্তির পাশাপাশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল ব্যাপক।


পরপর দুই দফা বন্যার ভয়াবহতা মানুষ এখনো ভুলতে পারেনি। সে বছর হঠাৎ করে একদিনের কয়েক ঘণ্টার টানা বর্ষণে সিলেট এবং সুনামগঞ্জের যাতায়াতের রাস্তাঘাট তলিয়ে যায়। চলাচলে দুর্ভোগ নেমে আসে। সিলেটের সঙ্গে সুনামগঞ্জের যোগাযোগ ব্যবস্থা কয়েকদিন বন্ধ ছিল। ইন্টারনেট সেবাও ব্যাহত হয়েছিল। সুনামগঞ্জের মানুষ কয়েকদিন ছিল বিদ্যুৎহীন অবস্থায়। বন্যর পানিতে ভেসে গিয়েছিল গরু, হাঁস, মুরগিসহ অনেক গৃহপালিত পশু। সরকারি হিসাবে এ বন্যায় ৩০ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ঘরের আসবাবপত্র, গোলার ধান, মাছের খামার, গবাদি পশু ভেসে যায়। ব্যাপক ক্ষতি হয় রাস্তাঘাটের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us