শিশুর সুস্থতায় ব্যায়াম

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ১৭ জুন ২০২৩, ১০:২৬

শিশুর শারীরিক সক্ষমতা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং মনোযোগ ঠিক রাখতে ব্যায়ামের বিকল্প নেই। অনেক শিশুর শরীর ও মস্তিষ্কে হরমোনাল ঘাটতির কারণে নানা সমস্যা দেখা দেয়। ফলে অনেক শিশুর ইরিটেশন, রাগ, বিরক্তি, আক্রমণাত্মক হয়। এগুলোর জন্য দায়ী কিন্তু সেরোটনিন হরমোনের ঘাটতি। সেরোটনিন হরমোন শিশুদের ক্ষেত্রে নিউরোট্রান্সমিটার হিসেবে কাজ করে। এই হরমোন প্রয়োজনের তুলনায় কম নিঃসৃত হলে ‘মুড বুস্টার’ এন্ডরফিন হরমোনও কম নিঃসৃত হয়। গ্রোথ হরমোনকেও উদ্দীপ্ত করে। ফলে যদি ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটি বাড়ানো যায় তাহলে শিশুর লাইফ ব্যালান্সড থাকে।


সাধারণত শিশুদের দুটো গ্রুপে ভাগ দেখতে পাওয়া যায়। একটি হলো ২ থেকে ৫ বছর পর্যন্ত। দ্বিতীয় ৬ থেকে ১০ বছর।


যে শিশুর বয়স দুই থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে


সকালে ঘুম থেকে ওঠা সবার জন্য উপকারী। বিশেষ করে শিশুর। তাকে সকালে ঘুম থেকে উঠিয়ে বাবা-মায়ের সঙ্গে একটু হাঁটতে নিয়ে যান। যদি হাঁটতে না চান তবে তাকে একটু সাইকেল চালাতে বলতে পারেন। এ সময় সূর্যের ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ রশ্মিটা তারা গায়ে লাগাতে পারবে। এরপর স্বাস্থ্যকর নাশতা করলেন শিশুর সঙ্গে। এর মাধ্যমে তার সঙ্গে খানিক কোয়ালিটি টাইমও আপনার কাটানো হলো। মনোযোগ বাড়ানোর সঙ্গে ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটি সরাসরি যুক্ত। কাজেই সকালে ব্যায়ামের পর নাশতা খেয়ে সে যদি একটু পড়তে বসে, তখন তার মনোযোগ ভালো থাকবে। এক টানা অনেকক্ষণ পড়তে পারবে। এ সময় যদি কোনো প্রি স্কুলে শিশুকে ভর্তি করানো যায়, সেটাও তাদের পক্ষে ভালো। তাদের কমিউনিকেশন স্কিল উন্নত হবে, নিজস্ব সোশ্যাল সার্কেল তৈরি হবে আর পাশাপাশি ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটিও আরও বাড়বে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us