দেশে ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনের পথ সুগম করতে বাংলাদেশ ব্যাংক যে নীতিমালা অনুমোদন করেছে, তাতে ঋণ করা অর্থ দিয়ে কেউ এ ধরনের ব্যাংকের মালিকানায় আসতে পারবেন না।
এমনকি কোনো ঋণ খেলাপি যদি উচ্চ আদালত থেকে স্থগিতাদেশও পার, তিনিও ডিজিটাল ব্যাংকের মালিক বা শেয়ার হোল্ডার হতে পারবেন না।
ডিজিটাল ব্যাংক কাউন্টারে কোনো সেবা দেবে না, কোনো এটিএম মেশিনও থাকবে না। ফলে নগদ টাকা জমা বা তোলার জন্য গ্রাহককে নির্ভর করতে হবে অন্য ব্যাংক বা মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের ওপর। এছাড়া কার্ড বা কিউআর কোডে লেনদেন করতে পারবেন গ্রাহক।
এই ব্যাংক দেশের ভেতরে যে কোনো পর্যায়ের গ্রাহককে ঋণ দিতে পারবে, তবে বৈদেশিক লেনদেনের সুযোগ থাকবে সীমিত।