উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির প্রভাব পড়বে কোরবানির পশুর দামে

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ১৬ জুন ২০২৩, ০৯:২৭

কোরবানির ঈদ সামনে রেখে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শুরু হয়েছে পশু কেনাবেচা। দেশে এখন কোরবানিযোগ্য পশু আছে চাহিদার চেয়ে ২১ লাখেরও বেশি। এর পরও এবার পশুর দাম বাড়তির দিকে থাকবে বলে জানিয়েছেন খামারিরা। এ বিষয়ে তাদের বক্তব্য হলো পশুখাদ্যের উপকরণের মূল্যবৃদ্ধি ও সার্বিক লালন-পালনের খরচ বাড়ার কারণেই এবার দাম বাড়তির দিকে থাকতে পারে। 


যদিও এবার বাজারে কোরবানির পশুর তেমন একটা চাহিদা সেভাবে দেখা যাচ্ছে না। খামারিরাও জানিয়েছেন, ক্রেতাদের কাছ থেকে এবার পশুর চাহিদা মিলছে কম। এর পরও দাম বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করে পশুপালন খাতসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, করোনার অভিঘাত ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে গত দেড় বছরে পশুখাদ্যের কিছু উপকরণের দাম বেড়ে এখন দ্বিগুণের বেশিতে। আবার ওষুধ, বিদ্যুৎ, কর্মচারীদের বেতনসহ সার্বিক উৎপাদন ব্যয় বাড়াতে হয়েছে খামারিদের। এর ধারাবাহিকতায় এবার গত বছরের তুলনায় কোরবানির পশুর দাম বাড়তে পারে অন্তত ১০-১৫ শতাংশ। 


মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দেশে এ বছর কোরবানির পশুর সম্ভাব্য চাহিদা ১ কোটি ৩ লাখ ৯৪ হাজার ৭৩৯টি। এর বিপরীতে কোরবানিযোগ্য পশু আছে ১ কোটি ২৫ লাখ ৩৬ হাজার ৩৩৩টি। সে হিসেবে উদ্বৃত্ত পশুর সংখ্যা ২১ লাখ ৪১ হাজার ৫৯৪। এর মধ্যে ৪৮ লাখ ৪৩ হাজার ৭৫২টি গরু-মহিষ, ৭৬ লাখ ৯০ হাজার ছাগল-ভেড়া ও ২ হাজার ৫৮১টি অন্যান্য গবাদিপশু। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us