পাকস্থলী-পিত্তথলির ক্যান্সার বেশি তরুণী ও মধ্যবয়সী নারীদের

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ১৬ জুন ২০২৩, ০৯:২৬

দেশের মানুষের মৃত্যুর দ্বিতীয় কারণ ক্যান্সার। বছরে এক লাখেরও বেশি মানুষ এ রোগে মারা যায়। দেহের স্থানভেদে কর্কট রোগ হয় বিভিন্ন প্রকার। আবার এক ক্যান্সারেরই রয়েছে অনেক ধরন। এর মধ্যে তরুণী এবং মধ্যবয়সী নারী ও পুরুষের মাঝে পাকস্থলী ও পিত্তথলির ক্যান্সারে আক্রান্তের হার প্রতিনিয়তই বাড়ছে। বিশেষ করে এ বয়সী নারীর মধ্যে এর আক্রান্ত ও মৃত্যুহার সবচেয়ে বেশি। অপরিকল্পিত নগরায়নের ফলে খাদ্যাভ্যাস ও জীবনাচারের পরিবর্তন দীর্ঘমেয়াদি এ রোগ বাড়াচ্ছে বলে মনে করেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। 


বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যান্সার (আইএআরসি) গত মার্চে ‘হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাস অ্যান্ড রিলেটেড ডিজিজেস রিপোর্ট’ শিরোনামে এক গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। তাতে বাংলাদেশের সব বয়সী নারী-পুরুষের ৩৩টি ক্যান্সারের বিভাজন দেখিয়েছে সংস্থাটি। এর মধ্যে ১৫-৪৪ বছর বয়সী নারীর মধ্যে পাকস্থলী ও পিত্তথলির ক্যান্সারে আক্রান্তের হার বেশি। এ রোগে তাদের মৃত্যুও বেশি হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে। 


আইএআরসি বলছে, ১৫-৪৪ বছর বয়সী প্রতি এক লাখ নারীর মধ্যে ২ দশমিক ৬৭ জন পিত্তথলির ক্যান্সারে ভোগে, যেখানে পুরুষের আক্রান্তের হার শূন্য দশমিক ৪৭। একইভাবে প্রতি লাখে মৃত্যু হচ্ছে ২ দশমিক শূন্য ৮ নারীর ও শূন্য দশমিক ৩৭ পুরুষের। পাকস্থলীর ক্যান্সারেও এ বয়সী নারীর আক্রান্তের হার পুরুষের চেয়ে বেশি। প্রতি লাখে ১ দশমিক ৩৭ পুরুষ এ রোগে ভুগলেও নারী আক্রান্ত হচ্ছে ১ দশমিক ৫৭ জন। একইভাবে প্রতি লাখে শূন্য দশমিক ৮৩ জন পুরুষের বিপরীতে মৃত্যু হচ্ছে ১ দশমিক ১৩ নারীর। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us