গড়ে উঠুক কল্যাণকর রাষ্ট্র

ইত্তেফাক হাসান আলী প্রকাশিত: ১৫ জুন ২০২৩, ১২:৫৯

যে কোনো নির্যাতনই নিন্দনীয় এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। দুর্বল মানুষই বেশি নির্যাতনের শিকার হন। কে দুর্বল? প্রবীণ, নারী ও শিশুরাই বেশি দুর্বল বলে তারা বেশি নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। সহায়সম্বলহীন মানুষ, যারা শ্রম বিক্রি করেন, তারা নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হন। নির্যাতনকারী যখন বুঝতে পারে—নির্যাতিত ব্যক্তির প্রতিবাদ, প্রতিরোধ করার ক্ষমতা দুর্বল—তখন সে নির্যাতন করতে কম দ্বিধা করে। কারণ, নির্যাতনকারী মনে করে, ঐ দুর্বল মানুষটিকে নির্যাতন করলেও কিছু হবে না বা হলেও তা মোকাবিলা করার ক্ষমতা তার আছে।


যুগে যুগে নির্যাতন-নিপীড়নের বিরুদ্ধে মানুষ লড়াই-সংগ্রাম করে প্রতিরোধের চেষ্টা করেছে। নির্যাতনে শারীরিক শক্তি একসময় প্রধান ছিল। শারীরিকভাবে শক্তিশালী লোকজন আশপাশের লোকজনকে সব সময়ই তার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চেষ্টা করে। নিয়ন্ত্রণ অমান্যকারীকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হতো। শারীরিক নির্যাতন নিয়ে প্রতিবাদ-প্রতিরোধ বাড়ছে। ফলে নির্যাতনের ধরন পালটে গেছে। এখন তুলনামূলকভাবে মানসিক নির্যাতন-নিপীড়নের হার অনেক বেড়ে গেছে। মানসিক নির্যাতন পরিবারে, কর্মক্ষেত্রে, গণপরিবহনে, সেবা প্রতিষ্ঠানে, অফিস আদালতে দিন দিন বাড়ছে। যদিও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এ ব্যাপারে তৎপরতা রয়েছে, বিচারব্যবস্থার মাধ্যমেও নির্যাতন-নিপীড়নের শাস্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া কার্যকর রয়েছে। বলা হয়ে থাকে, আইন শেষ পর্যন্ত শক্তিমানের পক্ষেই যায়, তবু আশায় বুক বাঁধে নির্যাতনের শিকার ব্যক্তিরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us