নাজুক রিজার্ভ পরিস্থিতি সত্ত্বেও আমদানিনির্ভরতার পথে হাঁটছে জ্বালানি বিভাগ

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ১৫ জুন ২০২৩, ০৮:৫৬

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে অত্যন্ত নাজুক পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এ মুহূর্তে দেশের কোষাগারে ৩০ বিলিয়ন ডলারেরও বৈদেশিক মুদ্রার সংস্থান নেই। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ রিজার্ভ হিসাবায়ন নিয়ে আপত্তি তুলেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। সংস্থাটি বলছে, নিট রিজার্ভের হিসাবায়নে রফতানি উন্নয়ন তহবিলসহ (ইডিএফ) অন্যান্য তহবিল এবং সরকারি কয়েকটি সংস্থা ও শ্রীলংকাকে দেয়া ঋণের অর্থ রিজার্ভে দেখানো যাবে না। সেক্ষেত্রে আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী দেশে নিট রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়ায় ২১-২২ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে। সংস্থাটির ঋণের শর্ত অনুযায়ী, চলতি মাসের মধ্যে এ নিট রিজার্ভ তুলতে হবে সাড়ে ২৪ বিলিয়ন ডলারের বেশিতে। আমদানি নিয়ন্ত্রণসহ নানা পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমেও চলতি মাসের মধ্যে এ নিট রিজার্ভের শর্ত পূরণ নিয়ে সন্দিহান খোদ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারাও। 


ডলারের অভাবে প্রয়োজনীয় প্রাথমিক জ্বালানি আমদানির বিল পরিশোধ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে বাংলাদেশকে। এরই মধ্যে জ্বালানির বিল পরিশোধ করতে না পারায় বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো বিড়ম্বনার মধ্যেও পড়তে হয়েছে। চরম এ সংকটের মুহূর্তেও আমদানিনির্ভরতার নীতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না জ্বালানি বিভাগ। বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সবচেয়ে রক্ষণশীল উপায়ে হিসাব করে দেখা গেছে, চলতি ২০২৩ থেকে আগামী ২০৩০ সাল পর্যন্ত শুধু তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) ও কয়লা আমদানি করতেই সরকারকে অর্থ ব্যয় করতে হবে প্রায় ৪২ বিলিয়ন ডলার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us