পরিবেশ রক্ষায় প্রযুক্তিগত ৭ অভ্যাস

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ১৩ জুন ২০২৩, ১৫:৪০

প্রতিনিয়ত বাড়ছে প্রযুক্তিসামগ্রীর ব্যবহার। এতে ব্যাপক শক্তি ক্ষয়ের পাশাপাশি পরিবেশ নানা ধরনের বিপত্তির সম্মুখীন হচ্ছে। ই-বর্জ্য ও অতিমাত্রায় প্রযুক্তির ব্যবহারে ঝুঁকিতে পড়ছে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য। একটু সতর্কতা অবলম্বন করলে এসব প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহারও হয়ে উঠবে পরিবেশবান্ধব।


পুরোনো ডিভাইস পুনরায় ব্যবহার


ইলেকট্রনিক বর্জ্য কমিয়ে আনতে পুরোনো ডিভাইস পুনরায় ব্যবহার করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে একটি পুরোনো মোবাইল ফোনকে টিভি রিমোট বা নিরাপত্তা ক্যামেরা নিয়ন্ত্রণের কাজে ব্যবহার করা সম্ভব। এ ছাড়া পুরোনো মোবাইল ফোনসেট ছবি বা ভিডিও সংরক্ষণের কাজেও ব্যবহার করা যায়। এগুলো সংরক্ষণের জন্য নতুন ডিভাইস কেনার দরকার হবে না।


ই-বর্জ্য সঠিকভাবে নিষ্কাশন করা


ইলেকট্রনিক বর্জ্য বা ই-বর্জ্য বলতে পরিত্যক্ত বৈদ্যুতিক বা ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম কিংবা পরিত্যক্ত যন্ত্রপাতি বোঝায়। যেমন পরিত্যক্ত কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, পুরোনো গাড়ির যন্ত্রাংশ, হেয়ার ড্রায়ার, আয়রন, ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ইত্যাদি। নিষ্কাশনের আগে ই-বর্জ্য অন্যান্য বর্জ্য থেকে আলাদা করে নিতে হবে। কারণ, এতে অনেক বিষাক্ত পদার্থ ও ধাতু থাকে, যা মানবদেহ ও পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি করতে পারে। যেমন পরিত্যক্ত কম্পিউটারের সিপিইউর মতো কিছু কিছু ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশে সিসা, ক্যাডমিয়াম, বেরিলিয়াম, ক্রোমিয়াম ইত্যাদি ক্ষতিকর পদার্থ থাকতে পারে। এই পদার্থ মানুষের শরীর ও পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। তাই এগুলো বিশেষভাবে নিষ্কাশন করা জরুরি।


কাগজের বদলে ডিভাইসের ব্যবহার


প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে সহজে পরিবেশবান্ধব হতে চাইলে কাগজের ব্যবহার কমাতে হবে। এ জন্য কোনো বিষয়ে নোট নেওয়ার ক্ষেত্রে নোটবুকের পরিবর্তে হাতে থাকা স্মার্টফোন ব্যবহার করা যেতে পারে। এগুলোতে লেখা, কোনো তথ্য রেকর্ড করে রাখা, ছবি তুলে ও ভিডিও করে রাখার ব্যবস্থা থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us