খেজুর ফোলেইট সমৃদ্ধ, যা সকলেরই প্রয়োজন। তবে গর্ভবতীদের জন্য এটা বিশেষভাবে জরুরি।
অনেক সময় গর্ভাবস্থায় অনেক নারীকেই ফোলেইট সম্পূরক হিসেবে গ্রহণ করতে হয়।
এই বিষয়ে ফেমিনা ডটইন’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে ভারতের প্রত্যয়িত পুষ্টিবিদ, খাদ্য ও পুষ্টি বিশেষজ্ঞ এবং ‘নিউট্রিসি লাইফস্টাইল’য়ের প্রতিষ্ঠাতা ডা. রহিনি পাতিল বলেন, “গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়া পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। তবে ডায়াবেটিস থাকলে খেজুর খাওয়ার ক্ষেত্রে সচেতন হতে হবে। কেননা এটা উচ্চ শর্করাযুক্ত।”
পুষ্টিতে ভরপুর
খেজুর অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টি উপাদান যেমন- আঁশ, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, লৌহ ও ভিটামিন যেমন- ফোলেইট, ভিটামিন কে এবং ভিটামিন বি সিক্স সমৃদ্ধ। এগুলো মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের বৃদ্ধির জন্য উপকারী।
প্রাকৃতিকভাবে শক্তি যোগায়
খেজুর কার্বোহাইড্রেইটের প্রাকৃতিক উৎস। যা গর্ভাবস্থায় দ্রুত শক্তি যোগায়, দুর্বলভাব কমায় এবং সক্রিয় থাকতে সহায়তা করে।
হজম ক্ষমতা উন্নত করে
উচ্চ আঁশ সমৃদ্ধ খেজুর কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। গর্ভাবস্থায় এটা একটা সাধারণ সমস্যা। আঁশ পেট পরিষ্কার করতে এবং হজম ক্রিয়া উন্নত করতে সহায়তা করে।
সন্তান জন্মদান প্রক্রিয়াকে সহজ করে
অনেক গবেষণায় দেখা গেছে, গর্ভাবস্থার শেষের দিকে খেজুর খাওয়া প্রসব ব্যথা কমাতে এবং দ্রুততম সময়ে সন্তান জন্মদানে সহায়তা করতে পারে।