চাল, ডাল, মাছ, মাংস, ডিমের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যগুলো কিনতে হাত পুড়ছে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তের। ৫০ হাজার টাকা মাসিক আয়েও সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন অনেকে। এরমধ্যে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে আছে ওষুধের মতো অতিপ্রয়োজনীর পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি।
দফায় দফায় ওষুধের দাম বৃদ্ধিতে কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ছে মানুষের। ওষুধের বাড়তি দামের কারণে সংসার খরচের হিসাব নতুন করে সাজাতে হচ্ছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় বাজারে ডলারের মূল্য বৃদ্ধির দোহাই দিয়ে ওষুধ কোম্পানিগুলো জোর করেই ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি করছে এবং ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরও অনেকটা বাধ্য হয়ে বর্ধিত দাম অনুমোদন করছে।
খুচরা পর্যায়ে ওষুধের দাম দেখতে রাজধানীর একাধিক ফার্মেসি ঘুরে দেখা গেছে, প্রায় ৭০ শতাংশ ওষুধই বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা বলছেন, পাইকারি বাজার থেকে তাদের বাড়তি দামে কিনে আনতে হচ্ছে। ফলে সেই ওষুধ কম দামে বিক্রির কোনো সুযোগ তাদের নেই।