এ সময়টিতে বলা যায় একটা ট্রেইন্ড দেখা যাচ্ছে, মেয়েরা কর্মব্যস্ততা বা জবহোল্ডার হওয়ার কারণে অথবা প্রফেশনাল লাইফে আসার কারণে দেরিতে মাতৃত্ববরণ করছেন। অনেকে আবার শখ করে বা সংসারের একাকিত্ব ঘোচাতে বেশি বয়সে বাচ্চা নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন। কিন্তু দেরিতে বাচ্চার নেওয়ার পরিকল্পনার পর যখন মা হওয়ার চেষ্টা করছেন, তখন দেখা যাচ্ছে তাঁরা ইতোমধ্যে বন্ধ্যত্বের শিকার হয়েছেন।
চিকিৎসকদেরও সে ক্ষেত্রে ডায়াগনসিস করতে বেশ ঝামেলায় পড়ে যান এই বন্ধ্যত্বজনিত সমস্যা দেরিতে বেবি নেওয়ার জন্য। একটা লম্বা গ্যাপের কারণে নাকি গাইনোকলজিক্যাল অন্য কোনো সমস্যার কারণে হচ্ছে। বয়স খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বন্ধ্যত্বের জন্য। কারণ যত বয়স বাড়বে, মেয়েদের শরীরের ডিমের পরিমাণ কমে আসবে। সেই সঙ্গে ডিমের কোয়ালিটি খারাপ হবে। ডিমের পরিমাণ যখন কমবে, তখন স্বাভাবিকভাবে বাচ্চা আসতে যেমন সমস্যা হবে, অন্যদিকে ডিমের কোয়ালিটি খারাপ হওয়ার কারণে অস্বাভাবিক শিশুর জন্ম বা গর্ভপাতের আশঙ্কা বেড়ে যায়।