You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দক্ষতা যাচাইয়ে মস্তিষ্ক পর্যবেক্ষণ!

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিকাশে ভবিষ্যতে কোম্পানিগুলো কর্মীদের দক্ষতা যাচাইয়ে ‘ব্রেইন মনিটরিং’ তথা মস্তিষ্ক পর্যবেক্ষণ প্রযুক্তির ব্যবহার করতে পারবে। এমনকি কর্মীদের ওপর নজরদারিও চালাতে পারবে। প্রযুক্তির এমন ব্যবহার নিয়ে সতর্কবার্তা দিয়েছে ব্রিটিশ তথ্য কমিশনারের অফিস (আইসিও)। 

সংস্থাটি বলছে, ব্রেইন মনিটরিংয়ের মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে,  সঠিক ব্যবহার না হলে এটি ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রবিষয়ক ‘টেক ফিউচারস: নিউরোটেকনলজি’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশকালে সংস্থাটি এমন শঙ্কা ব্যক্ত করেছে।

সম্প্রতি ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠান ‘নিউরালিংক’ মানব মস্তিষ্কের সঙ্গে প্রযুক্তির সংযোগ স্থাপনের ঘোষণা দিয়েছে। এ লক্ষ্যে নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন পেয়েছে নিউরালিংক। সাইক্লিং দুর্ঘটনায় পা হারানো গার্ট-জ্যান অসকাম নামক এক ব্যক্তির মস্তিষ্কে সম্প্রতি বৈদ্যুতিক ডিভাইস স্থাপন করায় তিনি নিজের পায়ে হাঁটার সক্ষমতা ফিরে পেয়েছেন।

এর মধ্যেই এমন সতর্কবার্তা দিল আইসিও। সংস্থাটির মুখপাত্র স্টিফেন আলমন্ড বিবিসি নিউজকে বলেন, এআই এবং নিউরোটেক খাতে বিনিয়োগ ও পেটেন্ট দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে কঠোর নীতিমালার আওতায় স্বাস্থ্য খাত পরিচালিত হলেও এখানে নিউরোটেকের ব্যবহার লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ফলে এটি নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন