ক্রীড়াঙ্গনের ফুল ও কাঁটা

সমকাল শাহাবুদ্দিন চাকলাদার প্রকাশিত: ০৯ জুন ২০২৩, ০১:০১

১৯৭৯-৮০ সালে আবাহনী আর মোহামেডানের খেলায় রেফারি লাঞ্ছিত হয়েছিলেন। আবাহনীর সালাউদ্দিন, হেলাল আর আনোয়ার এই অপরাধে গ্রেপ্তার হন। ‘মার্শাল ল’ চলছিল। নবম পদাতিক ডিভিশনের দায়িত্ব ছিল ঢাকার শৃঙ্খলা তদারকির। মেজর জেনারেল মন্‌জুর ছিলেন নবম পদাতিকের জিওসি (জেনারেল অফিসার কমান্ডিং)। জেনারেল এরশাদ দেশের বাইরে ছিলেন। তিনি এসেই তিন খেলোয়াড়কে মুক্ত করেন। জেনারেল মন্‌জুর এই তিন খেলোয়াড়কে বন্দি করার কথা নিশ্চিতভাবেই জেনারেল এরশাদকে জানিয়েছিলেন। দেশে ফিরেই তাঁদের মুক্তি দিয়ে জেনারেল এরশাদ জনপ্রিয় হলেন আর আর্মি (রেষারেষি)-তে টেক্কা দিলেন মন্‌জুরকে। খেলা থেকে সুযোগ নিতে সবাই মুখিয়ে থাকে।


সেই সালাউদ্দিন আজ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি। তাঁর ডান হাত সোহাগ আজ ‘ফিফা’ কর্তৃক ‘চোর’ প্রমাণিত হয়ে ‘সাসপেন্ড’। সোহাগ ফেডারেশনে বসে টাকা ‘নয়ছয়’ করছেন–  তা টের পেলেন না কেউ! আফগানিস্তানের এক চোর বাদশাহ আমানউল্লাহর বিছানার চাদর তাঁর ঘুমের মধ্যেই শরীরের নিচ থেকে টেনে বের করে চম্পট দিয়েছিল। সোহাগ দিনের পর দিন ‘জাগনা’ ফেডারেশন কর্তাদের মধ্য থেকে লুটপাট করলেন– সেই কথা, ‘মারি তো গণ্ডার, লুটি তো ভান্ডার’। অথচ কেউ টের পেল না! আশ্চর্য হতেই হয়। এখন কমিটি বসেছে। কিছু ছাড় দেবে না।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us