দশাটা চিড়েচ্যাপ্টা হওয়ার মতো বৈকি

আজকের পত্রিকা সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী প্রকাশিত: ০৭ জুন ২০২৩, ১২:৫৫

কিছুদিন আগে শ্রীলঙ্কায় যা ঘটেছিল তা যে পাকিস্তানে ঘটবে, ঘটতে পারে যে বাংলাদেশেও, সে নিয়ে সন্দেহ করার কোনো কারণ নেই। বৈদেশিক ঋণ বাংলাদেশও সংগ্রহ করেছে, রপ্তানিতে যা আয় হয় আমদানি তা শুধু খেয়েই ফেলছে না, আরও খাব খাব করছে। আর রপ্তানির যে টাকা দেশে আসার কথা, তারও সবটা দেশে আসে না, অনেকটাই বিদেশেই রয়ে যায়। বিদেশে অর্জিত দেশবাসীর আয় থেকে যে টাকা দেশে আসার কথা, যে টাকা রওনাও হয়, সেই টাকার একটা অংশ ব্যাংকের মাধ্যমে না এসে হুন্ডির খপ্পরে পড়ে যায়। সর্বোপরি কোটি কোটি টাকা অকাতরে হরদম পাচার হয়ে যাচ্ছে। ঋণের ভারে জর্জরিত শ্রীলঙ্কাকে আরও ঋণের জন্য হাত পাততে হবে আগের ঋণদাতাদের কাছেই। হাত পাতা নয়, তোষামোদই করেছে আইএমএফকে। অবস্থা অনেকটা বাংলাদেশের সেই ক্ষুদ্রঋণ গ্রহীতাদের মতোই, যারা এক এনজিওর কাছ থেকে কর্জ করে আরেক এনজিওর কিস্তি শোধ করে থাকে। পাকিস্তানও গিয়ে হাজির হয়েছিল ওই একই প্রতিষ্ঠানের কাছে, পাত্র হাতে। তবে আইএমএফ কোনো দাতব্য প্রতিষ্ঠান নয়, পুঁজিবাদী প্রতিষ্ঠান বটে। সুদের কারবারিও বলা যায়, বিশুদ্ধ বাংলায়। ঋণ দেয়, সুদ বুঝে নেয়। মূল টাকাও ফেরত চায়। সে জন্য কর্জ দেওয়ার আগে তারা জানতে চায় কর্জ নিচ্ছে যে তার সক্ষমতা আছে কি না কর্জ শোধ করার। মুখের কথায় সন্তুষ্ট হওয়ার বান্দা নয়, কার্যকর পদক্ষেপ দেখতে চায়। বলে দেয় কোন কোন খাতে খরচ কমাতে হবে। নির্দেশ না মানলে মুখ ফিরিয়ে নেয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us