আর্থিক প্রণোদনা দিতে হবে

দৈনিক আমাদের সময় সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ৩১ মে ২০২৩, ১১:২৩

প্রাথমিক স্তর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত সব স্তরে প্রতিবছর লাখো শিক্ষার্থী ঝরে পড়ছে। আমাদের দেশে শিক্ষার্থী- যারা ঝরে পড়ে, অনুসন্ধান করলে তাদের বিচিত্র সংকট সম্পর্কে জানা যায়। সব সংকটের মূলে অর্থাভাব। সামর্থ্যহীনতা কিংবা ঘরের হাল ধরতে ছাড়তে হয়েছে লেখাপড়া অথবা দেওয়া হয় বাল্যবিয়ে। এ সংখ্যা নেহাতই কম নয়।


মূলত কোভিড মহামারী বড় ধরনের আঘাত হেনেছে দেশের শিক্ষা খাতে। সরকারি তথ্য অনুসারে মহামারীর কারণে ঝরে পড়েছে প্রায় ১৭ লাখ ৬২ হাজার শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) প্রতিবেদন অনুসারে ২০২০ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে মোট ২ লাখ ৪৯ হাজার ১৫৯ শিক্ষার্থী পড়ালেখা ছেড়ে দিয়েছেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যুরো অব এডুকেশনাল ইনফরমেশন অ্যান্ড স্ট্যাটিস্টিকস (ব্যানবেইস) ও ডাইরেক্টরেট অব প্রাইমারি এডুকেশনের তথ্য অনুসারে একই সময়ে মাধ্যমিক স্তরে ঝরে পড়েছে ৬২ হাজার ১০৪ ও প্রাথমিকে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৭১৯ শিক্ষার্থী। ইউনেস্কো গ্লোবাল এডুকেশন মনিটরিংয়ের ২০২২ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশে শিক্ষার জন্য মোট খরচের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ বহন করতে হয় পরিবারকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষার্থী টিউশনি করে নিজেদের পড়াশোনার খরচ মেটাতেন। কিন্তু মহামারীর সময় তারা আয়ের ওই উৎসটি হারিয়ে ফেলে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখাপড়া ছেড়ে দিয়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us