দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী কেমাল কিলিচদারওলুকে দ্বিতীয় রাউন্ডের নির্বাচনে হারিয়ে রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান আরও পাঁচ বছরের জন্য তুরস্কের প্রেসিডেন্ট হিসেবে থেকে গেলেন।
সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার হলো, তুরস্কের অর্থনীতি যখন খারাপের দিকে, মূল্যস্ফীতি যখন বেড়েই চলেছে এবং অর্থনীতি শিগগিরই ভালো হবে বলে মনেও হচ্ছে না, সেই মুহূর্তে বেশির ভাগ তুর্কি নাগরিক এরদোয়ানকে ভোট দিলেন। সে কারণে সবার মনে প্রশ্ন ঘুরছে, এরদোয়ান এই নির্বাচনে জিতলেন কীভাবে এবং ‘দৃশ্যমান ভবিষ্যতে’ দেশটির কপালে কী ঘটতে যাচ্ছে। আসলে নির্বাচন অবাধ হলেও স্বচ্ছতা অধরাই ছিল।
নির্বাচনে স্বাধীনভাবে রাজনৈতিক দলগুলো প্রার্থী দিতে পেরেছে; সভা–সমাবেশও অবাধে করতে পেরেছে। ভোট যাতে ঠিকমতো গণনা করা সম্ভব হয়, তার জন্য প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে সব দলেরই নিজস্ব প্রতিনিধি থাকতে পেরেছেন।