রেলপথ ও সড়ক উদ্যানের বাইরে নিন

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ২২ মে ২০২৩, ০৭:৩৫

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে যাত্রীবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন ও দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে পড়ে যাওয়ার পর কেউ হতাহত হয়নি—এই আপাত–স্বস্তির আড়ালে যে জোরালো উদ্বেগের বিষয় চাপা পড়ে যাচ্ছে, তা নিরসনে অনেক আগে থেকেই পরিবেশবাদীরা রেলপথ ও সড়কপথকে লাউয়াছড়া উদ্যানের বাইরে আনার দাবিতে সোচ্চার ছিলেন, এখনো আছেন।


উদ্যানের মধ্য থেকে রেলপথ সরানোর বিষয়ে সরকার এখন পর্যন্ত আগ্রহ না দেখালেও পরিবেশবাদীদের দাবি মেনে তারা সড়কপথ বাইরে নেওয়ার বিষয়ে কিছু দূর এগিয়েছে। অস্বস্তির কথা, সরকারের সড়ক সরানোর সেই প্রক্রিয়া অনির্দিষ্টকালের জন্য থমকে গেছে এবং ট্রেন–সংক্রান্ত সংকট আগের মতোই আছে।


এই সংকটের সর্বশেষ খেসারত দিতে গিয়ে চট্টগ্রাম থেকে সিলেটগামী একটি ট্রেন শনিবার ভোর পাঁচটার দিকে লাইনচ্যুত হয়েছে। এরপর দীর্ঘ সময় সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ ছিল।


এই বনের ভেতর দিয়ে গেছে ঢাকা-সিলেট রেলপথ এবং শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ সড়ক। রেল ও সড়কপথের দুই পাশে উদ্যান। বন্য প্রাণীরা সড়কের এপাশ থেকে ওপাশে আসা-যাওয়া করে। রাতে তারা বিচরণ করে বেশি। তখন দ্রুতগামী যানবাহন এবং ট্রেনের নিচে পড়ে বন্য প্রাণী মারা পড়ে।


মাঝে মাঝে টিলাধস বা ঝড়ের কারণে বড় বড় গাছ ভেঙে ট্রেনলাইনের ওপর পড়ে। উদ্যানের ভেতর যখন প্রথম রাস্তা তৈরি হয়, তখন এত যানবাহন ছিল না। রাস্তাও এত মসৃণ ছিল না। এখন প্রতিদিন শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ সড়কে ২০০ থেকে ৩০০ ছোট-বড় যানবাহন চলাচল করে। এসব যানের চাকায় বহু প্রাণী পিষ্ট হচ্ছে। ট্রেনের চাকায় কাটা পড়ে অনেক বন্য প্রাণী মারা যাচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us