হাসপাতালে নবজাতক চুরি, দায় কার

প্রথম আলো গওহার নঈম ওয়ারা প্রকাশিত: ২০ মে ২০২৩, ১১:০৫

গণমাধ্যমের ‘বারোমাইস্যা’ খবরের মধ্যে এখন নবজাতক চুরি আর শিশু কেনাবেচার খবর হরহামেশা চোখে পড়ে। অভিযোগ আছে, এখন সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে মফস্‌সলের এক দরজার ক্লিনিকেও নবজাতকেরা সব সময় নিরাপদ নয়। অনেকে মনে করেন, সংঘবদ্ধ শিশুচোর চক্র হাসপাতাল/ক্লিনিকের কর্মচারীদের যোগসাজশে নবজাতক চুরি করে। অভিযোগ যা-ই থাক, ‘প্রমাণের অভাবে’ হাসপাতাল/ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে না বা অনেক সময় নিতে চায় না।


সারা দেশে নবজাতক বেচাকেনার বাজার


মুক্তবাজার অর্থনীতি উঁচু গলায় বলে বেড়ায়, যেসব পণ্যের চাহিদা আছে, তার বাজার আছে। সেই বেচাকেনা আলোয় নাকি আঁধারে চলছে, সেটা হলো বিষয়। বেচাকেনা যেভাবেই হোক, সেখানেও চাহিদা ও সরবরাহের নীতিমালা কাজ করে। কর/কমিশনের ভাগ-বাঁটোয়ারা চলে। লাইসেন্স/এজেন্সি ইত্যাদিও আছে।


চুরি করে বা চুরি করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়েছেন এমন ব্যক্তিদের স্বীকারোক্তি থেকে জানা যায়, ক্রেতার কাছ থেকে রীতিমতো বায়না (অগ্রিম) নিয়ে তাঁরা মাঠে নামেন। বেশ ভালো অঙ্কের বিনিময়ে বিক্রি হয় পছন্দের শিশু। বাজারে ছেলেশিশুর চাহিদা বেশি। লাখ টাকার কমে বেচাকেনা হয় না ‘বংশের বাতিখ্যাত’ ছেলেশিশু। তবে তথাকথিত ‘সুশ্রী’ মেয়েশিশুর বাজারও একেবারে খারাপ নয়। চোরা বাজারে নবজাতক ছেলের সাংকেতিক নাম নাকি ‘জামাই’, আর মেয়েশিশুর সাংকেতিক নাম ‘বউ’।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us