রংপুরের হাঁড়িভাঙা আমের খ্যাতি যেমন, চাহিদাও তেমন তুঙ্গে। দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও রফতানি হয়। একসময় বদরগঞ্জ উপজেলায় চাষ হলেও এখন জেলার বিভিন্ন উপজেলায় হয়। এই আম চাষে অনেকের ভাগ্য বদলে গেছে। হয়েছেন স্বাবলম্বী। এরই ধারাবাহিকতায় এবার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে।
এ বছর প্রায় ৩০০ কোটি টাকার হাঁড়িভাঙা আম বিক্রির আশা করছেন কৃষি কর্মকর্তারা।হাঁড়িভাঙার বৈশিষ্ট্যএই জাতের আমের বৈশিষ্ট্য হলো আঁশবিহীন, মিষ্টি ও সুস্বাদু। ছাল খুব পাতলা এবং আঁটি ছোট। প্রতিটির ওজন ১৫০-৩০০ গ্রাম হয়। সাধারণত জুনের তৃতীয় সপ্তাহে এই আম বাজারে আসে। তখন থেকেই সারা দেশ ও বিদেশে পাঠানো হয়।৫০ কোটি টাকার আগাম অর্ডারকয়েকজন বাগান মালিক ও চাষি জানিয়েছেন, এবার আগেভাগেই ঢাকা ও মধ্যপ্রাচ্যসহ বেশ কয়েকটি স্থানে ৫০ কোটি টাকার আম পাঠানোর অর্ডার পেয়েছেন। আম পরিপক্ব হতে হতে ১০০ কোটি টাকার অর্ডার পাওয়ার আশা করছেন বাগান মালিক ও চাষিরা।