রাশিয়ার যে চিঠি আমলে নিলে ইউক্রেনে যুদ্ধই বাঁধত না

প্রথম আলো স্টিফেন ব্রায়েন প্রকাশিত: ১৪ মে ২০২৩, ০৭:০৪

যুক্তরাষ্ট্রের ঝানু কূটনীতিক হেনরি কিসিঞ্জার বলেছেন, ইউক্রেন সংঘাত মীমাংসার শর্ত এ বছরের শেষে পোক্ত হয়ে উঠবে। মধ্যস্থতার ভূমিকায় চীনের আবির্ভাব এবং রুশদের তাতে মনোযোগ দেওয়া—এ হিসাবনিকাশের ওপর ভিত্তি করে তিনি এ কথা বলেছেন।


যা হোক, কিসিঞ্জারের এ ভবিষ্যদ্বাণী একটি বিষয় অনুপস্থিত রয়েছে। সেটা চীনের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত বিষয় নয়। রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে নিছক একটি চুক্তির চেয়ে বেশি কিছু চায়। ইউক্রেনকে নিরস্ত্রীকরণ এবং দেশটি যাতে ন্যাটোর সদস্য না হয়, অন্তত এ চাওয়া রয়েছে রাশিয়ার।


এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভাবনা পুরোপুরি উল্টো। ওয়াশিংটনের ভাবনা হলো, ইউক্রেনকে ন্যাটোতে আনা যায়—সে রকম কোনো চুক্তিই কেবল গ্রহণযোগ্য হতে পারে।


একই রকমের আরও ধারণা সময়-সময় উসকে উঠছে। এর মধ্যে একটি ধারণা হলো, ইউরোপের কয়েকটি দেশ ও যুক্তরাষ্ট্র মিলে ভবিষ্যতে ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। এ ধারণা করার পেছনে কারণ হলো, ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যুক্ত করার মতো যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে যথেষ্ট ভোট রয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us