ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ কেন জরুরি?

সমকাল প্রকাশিত: ০৬ মে ২০২৩, ০৯:৩১

ইউরিনের মধ্যে থাকা বিভিন্ন যৌগের মধ্যে ইউরিক অ্যাসিডও একটি। কার শরীরে কতটা পরিমাণ ইউরিক অ্যাসিড থাকবে, তা নির্ভর করে সেই ব্যক্তির খাদ্যতালিকায় প্রোটিনের পরিমাণ এবং বিপাকের হার কেমন, তার উপর। শরীরে হঠাৎ করে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়তে থাকলে তা অস্থিসন্ধি এবং মূত্রনালিতে জমা হতে থাকে। দীর্ঘ দিন জমতে জমতে তা ‘ক্রিস্টাল’এর আকার নেয়। এর ফলে অস্থিসন্ধির নমনীয়তা নষ্ট হয়।  কিডনিতে বা মূত্রনালিতে পাথর জমার অনেক কারণের মধ্যে এটিও একটি কারণ।


ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, চিকিৎসকরা বলছেন, রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে না পারলে শরীরে নানা ধরনের রোগ বাসা বাঁধতে পারে। কারও দেহের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে এই ঝুঁতি আরও বেড়ে যায়। ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারলে যেসব রোগের ঝুঁকি বাড়ে-


বাতের ব্যথা: অস্থিসন্ধিতে ইউরিক অ্যাসিড জমে অল্প বয়সেই বাতের ব্যথা বাড়তে পারে। এই অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে এই ধরনের ব্যথাও অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। বিশেষত যাদের বাতের ব্যথায় আক্রান্ত হওয়ার পারিবারিক ইতিহাস আছে, তাদের এ ব্যাপারে সাবধানে থাকতেই হবে।


কিডনির সমস্যা: ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে কিডনিতে পাথর জমার সম্ভাবনা বেড়ে যেতে পারে। এতে কিডনি বিকল পর্যন্ত হয়ে যেতে পারে।


হৃৎপিণ্ডের সমস্যা: রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়তে থাকলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যেতে পারে। কারণ, এই অ্যাসিড পরোক্ষ ভাবে রক্তে কোলেস্টেরল এবং শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us