দুর্নীতির বিরুদ্ধে মোনাজাত কিংবা বিচারকের অনুরোধ আখেরে কী ফল দেবে

বিডি নিউজ ২৪ আমীন আল রশীদ প্রকাশিত: ০৪ মে ২০২৩, ১৬:৩০

ঘুষ-দুর্নীতির বিরুদ্ধে মোনাজাত করায় একজন ইমামকে নামাজ পড়াতে নিষেধ করা হয়েছে—এমন একটি সংবাদ গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার অর্ধ মাসের মধ্যে আলোচনায় এসেছেন একজন বিচারক—যিনি একটি রায়ের পর্যবেক্ষণে দেশবাসীকে পরামর্শ দিয়েছেন যেন তারা দুর্নীতিবাজদের সন্তানের কাছে নিজেদের ছেলেমেয়েদের বিয়ে না দেন। শুধু তাই নয়, ওই বিচারক বলেছন, ‘জেনেশুনে দুর্নীতিগ্রস্ত কারও দাওয়াতে যাওয়া মানে রাষ্ট্রবিরোধী অবস্থান নেওয়ার সমান।’ এর দুদিন পরেই ২ মে বঙ্গবন্ধুর দুর্নীতিবিরোধী বক্তৃতা পাঠ্যসূচিতে কেন অন্তর্ভুক্ত করা হবে না, সে বিষয়ে একটি রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম, ০২ মে ২০২৩)।


সঙ্গত কারণেই বিষয়গুলো নিয়ে সামাজিক যোগাযোমাধ্যমে নানারকম প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যেহেতু বাংলাদেশে দুর্নীতির একরকম প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ হয়ে গেছে এবং সরকারি যেকোনো সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে ঘুষকে এখন আর অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয় না বরং রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরাও যাকে ‘স্পিডমানি’ বলে ডাকেন। সমাজে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত অনেক মানুষই যখন মনে করেন যে, দুর্নীতি যেহেতু পুরোপুরি থামানো যাচ্ছে না, অতএব এর সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেয়াই ভালো—তখন এরকম একটি বিষয় যে সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনার বিষয়ে পরিণত হবে, সেটাই স্বাভাবিক।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us