ভেপ-ইলেকট্রনিক সিগারেট বা ই-সিগারেট নামেও পরিচিত। ২০০৪ সালে চীনের বাজারে প্রথম চালু হয়েছিল এটি।
ভেপে ব্যবহৃত তরলকে ই-জুস বা ই-তরল বলা হয়। এটিতে সাধারণত প্রোপিলিন গ্লাইকোল, উদ্ভিজ্জ গ্লিসারিন, স্বাদ এবং নিকোটিনের মিশ্রণ থাকে (যদিও কিছু ই-জুস নিকোটিনমুক্ত)।
ভ্যাপিং ডিভাইসগুলো ছোট, বিচক্ষণ কলম থেকে বড়, আরও শক্তিশালী মোড পর্যন্ত বিভিন্ন আকার এবং আকারে আসে। ভ্যাপিংয়ের কাজটিকে প্রায়শই ‘বাষ্প’ বা ‘বাষ্পীকরণ’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। কারণ একটি ভেপের মধ্যে তরল একটি তাপমাত্রায় উত্তপ্ত হয় যা এটি একটি বাষ্পে পরিণত হয়।