কক্সবাজারের ৫৩২ হোটেল-রিসোর্টে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্ল্যান্ট নেই, বাড়ছে দূষণ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০১ মে ২০২৩, ০৮:৩৪

কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের পাশে কলাতলীতে মাত্র তিন বর্গকিলোমিটার এলাকার মধ্যে গড়ে উঠেছে ৫৩৮টি হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট-কটেজ। এর মধ্যে তারকা মানের ছয়টি হোটেল বাদ দিয়ে ৫৩২টিতে আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট (এসটিপি) নেই। সেপটিক ট্যাংক দিয়ে হোটেলগুলো বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজ করছে। এসটিপি না থাকায় অধিকাংশ হোটেল-মোটেলের বর্জ্যে নদী ও সমুদ্রে প্রতিনিয়ত দূষণ বাড়ছে। পাশাপাশি পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।


হোটেল-মোটেলের মালিকেরা বলছেন, এসটিপি স্থাপন অনেক ব্যয়বহুল। তা ছাড়া নকশা অনুমোদনের সময় এসটিপি বাধ্যতামূলক করা হয়নি। এর পরিবর্তে বাসাবাড়ির আদলে (ভূগর্ভে) তিন চেম্বারবিশিষ্ট সেপটিক ট্যাংক বানানো হয়েছে।


অন্যদিকে পরিবেশ সচেতন ব্যক্তিরা বলছেন, এসটিপি না থাকায় বর্ষা মৌসুমে সেপটিক ট্যাংকের মলমূত্র নালা ও রাস্তা দিয়ে সমুদ্র ও নদীর পানিতে ছড়িয়ে পড়ছে। এতে সামুদ্রিক প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য ক্ষতির মুখে পড়ছে।


সরেজমিনে কলাতলীর সি সান গেস্টহাউস গ্যালাক্সি রিসোর্ট, বিচ হলিডে, হানিমুন রিসোর্ট, ডায়মন্ড প্যালেস, মোহাম্মদিয়া গেস্টহাউসসহ অন্তত ১০০টি হোটেল-মোটেল ঘুরে এসটিপি পাওয়া যায়নি। তবে তারকা মানের ছয়টি হোটেলে এসটিপি থাকার বিষয়টি দাবি করা হয়েছে।


কলাতলী সড়কের পূর্ব পাশে সি সান গেস্টহাউসে কক্ষ আছে ৬০টির বেশি। ১৬ বছর আগে নির্মিত হোটেলটিতে কোনো এসটিপি নেই। তবে ভবনের নিচে আছে তিন চেম্বারবিশিষ্ট (কক্ষ) একটি সেপটিক ট্যাংক। গেস্টহাউসের ব্যবস্থাপক মো. ইদ্রিস বলেন, হোটেলে মলমূত্র সেপটিক ট্যাংকে জমা হলেও অতিথিদের (পর্যটক) ব্যবহৃত প্লাস্টিক ও ময়লা-আবর্জনা সংরক্ষণের ব্যবস্থা তাঁদের নেই।





সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us