পাহাড়ে পানির হাহাকার

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ২৯ এপ্রিল ২০২৩, ১০:৩৪

রাঙ্গামাটি সদরের সাপছড়ি ইউনিয়নের দুর্গম গ্রাম নারাইছড়ি। সাপছড়ির রাঙ্গামাটি-খাগড়াছড়ি সড়ক থেকে পাহাড়ি পথ ধরে প্রায় ঘণ্টাখানেক হেঁটে যেতে হয় গ্রামটিতে। উঁচু-নিচু পাহাড়ি পথ হওয়ায় কোনো যানবাহন যেতে পারে না সেখানে। গ্রামটিতে বসবাস ১১৩টি পরিবারের প্রায় ৫০০ মানুষের। পানীয় জলের জন্য যাদের সবাই নির্ভরশীল গ্রামের একটিমাত্র পাহাড়ি ছড়ার ওপর। কিন্তু শুকনো মৌসুমে সবেধন নীলমণি সেই ছড়াটিও শুকিয়ে যাওয়ায় খাবার পানিসহ নিত্যব্যবহার্য পানির তীব্র কষ্টে ভুগছে গ্রামের প্রতিটি মানুষ। তবে এ চিত্র শুধু নারাইছড়ি গ্রামেরই নয়। বর্তমানে একই পরিস্থিতি বিরাজ করছে পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলা রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ির বহু জনপদে।


সুপেয় পানির জন্য ধুঁকছে জেলা তিনটির দুর্গম পাহাড়ি গ্রামের হাজার হাজার সাধারণ মানুষ। পাহাড়ে বসবাসের কারণে সারা বছর এসব গ্রামবাসীকে স্থানীয় ঝিরি-ঝরনার পানির ওপর নির্ভর হয়ে জীবনধারণ করতে হয়। ঘরের সব কাজসহ পানের জন্য ব্যবহার করা হয় এ পানি। সাধারণত বর্ষার সময় থেকে শীত মৌসুম পর্যন্ত ঝিরি-ঝরনা থেকে পানি সংগ্রহ করা গেলেও মাঘ-ফাল্গুন থেকে পাহাড়ে সুপেয় পানির সংকট দেখা দেয়। সরকারের উদ্যোগে দুর্গম কিছু কিছু পাহাড়ি গ্রামে রিংওয়েল ও টিউবওয়েল স্থাপন করা হলেও শুকনো মৌসুমে এসব থেকে পানি মিলছে না। গ্রামবাসী আশপাশের নিচু জায়গায় তৈরি করা কুয়া থেকে পানি সংগ্রহ করলেও শুকনো মৌসুমে এসব কুয়াও যাচ্ছে শুকিয়ে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us