ট্রলারে পাওয়া ১০ মরদেহের পরিচয় শনাক্ত করেছেন স্থানীয়রা

সমকাল প্রকাশিত: ২৪ এপ্রিল ২০২৩, ০৫:০০

কক্সবাজার শহরের নাজিরারটেক সমুদ্র উপকূলে টেনে আনা ডুবন্ত সেই ট্রলার থেকে অর্ধগলিত অবস্থায় উদ্ধার হওয়া ১০ জনের পরিচয় এখনও শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। তবে স্থানীয় লোকজন ও জনপ্রতিনিধি উদ্ধার হওয়া মরদেহগুলোর পরিচয় শনাক্ত করেছেন। এদের ১০ জনই জেলে।


তারা হলেন- মহেশখালী উপজেলার হোয়ানক ইউনিয়নের ছনখোলা পাড়ার রফিক মিয়ার ছেলে সামশুল আলম (২৩), শাপলাপুর ইউনিয়নের মিটাছড়ি গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে সাইফুল ইসলাম (১৮), জাফর আলমের ছেলে সওকত উল্লাহ (১৮), মুসা আলীর ছেলে ওসমাণ গনি (১৭), সাহাব মিয়ার ছেলে সাইফুল্লাহ (২৩), মোহাম্মদ আলীর ছেলে পারভেজ মোশাররফ (১৪), মোহাম্মদ হোসাইনের ছেলে নুরুল কবির (২৮), চকরিয়া উপজেলার কোনাখালী ইউনিয়নের কবির হোসাইনের ছেলে সাইফুল ইসলাম (৩৪), শাহ আলমের ছেলে মোহাম্মদ শাহজাহান (৩৫) ও চকরিয়া পৌরসভার চিরিঙ্গা এলাকার জসিম উদ্দীনের ছেলে তারেক জিয়া (২৫)।


পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) কক্সবাজার কার্যালয়ের পরিদর্শক তাওহিদুল আনোয়ার সমকালকে জানান, ঘটনার পরপরই রহস্য উদ্ঘাটনে মাঠে নামে পিবিআইয়ের একটি দল। তবে তারা এখনও মরদেহের পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি। 


নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় একাধিক লোকজন জানান, ৭ এপ্রিল রাতে সামশুল আলমের মালিকানাধীন একটি ফিশিং ট্রলার ১৯ জন জেলে নিয়ে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে নেমেছিল। ট্রলারে ছিলেন ট্রলারমালিক সামশুল আলম ও মাঝি মোহাম্মদ মুসাও। দুদিন পর  জানা গেছে, ট্রলারটি সাগরে ডুবিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কেন ডুবিয়ে দেওয়া হয়েছে, সে ব্যাপারে এলাকায় নানা কথা শোনা যাচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us