You have reached your daily news limit

Please log in to continue


খরতাপ: বেশি উন্নয়ন ও কম পরিবেশ ধারণার পরিণাম

চৈত্র-বৈশাখ থেকে জ্যৈষ্ঠ মাস পর্যন্ত চলে গ্রীষ্মকাল। কাজেই গরম পড়বে, তাপমাত্রা বেশি থাকবে এই বিষয় নিয়ে অবাক হবার কিছু নেই। এই সময় খরার মৌসুম, তাই প্রকৃতিতে ফসলের মৌসুমও সেভাবে ভাগ করা আছে। আউশ ধান খরাতেই হয়, সে কারণে খরাপ্রবণ এলাকায় আউশ ধানের চাষও খুব ভাল হয়। অন্যদিকে খরা এবং গরমের মৌসুমেই হয় আম, জাম, কাঁঠাল, লিচুর মত মিষ্টি এবং রসালো ফল। ঠিক মতো গরম আবহাওয়া না হলে এই ফলগুলো যথেষ্ট মিষ্টি হয় না, কেমন জানি পানসে স্বাদ হয়। তাই এই খরতাপের প্রয়োজনীয়তাও কেউ অস্বীকার করতে পারবেন না। 

প্রকৃতির নিয়মের সাথে গরম বা শীত এবং বৃষ্টি আমাদের সকলেরই কাম্য। কিন্তু আমরা কি লক্ষ্য করছি না যে বিগত দুই-তিন দশকে প্রাকৃতিক মৌসুম আমরা পাচ্ছি না? ছয় ঋতুর দেশ বাংলাদেশ; ছয় ঋতু না হোক তিনটি মৌসুম যথাসময়ে এবং যথানিয়মে হচ্ছে না । বিশেষ করে বৃষ্টির বিষয়ে কোন প্রকার আগাম পরিকল্পনা করা যাচ্ছে না। বৃষ্টি আমাদের সব ধরণের ফসলের জন্য দরকার। এবছরের চৈত্র-বৈশাখের গরম এ পর্যন্ত স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ছিল। এ পর্যন্ত ঢাকা সহ বিভিন্ন জেলায় ৪১ থেকে ৪২ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এবং এই পর্যায়ের তাপমাত্রা এক-দুইদিন নয়, টানা দুই সপ্তাহ চলেছে। তার চেয়ে দুই এক ডিগ্রী অনুভূতও হয়েছে বেশি । আগামি সপ্তাহের মধ্যে তাপমাত্রা কমবে কি-না তার কোন আভাস এখনো নেই। যতোদূর দেখা যাচ্ছে বড়জোর ৩৪ ডিগ্রী পর্যন্ত নামতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন