ঘরে এসি ব্যবহারের ক্ষেত্রে যেসব ভুল এড়িয়ে চলবেন

সমকাল প্রকাশিত: ২০ এপ্রিল ২০২৩, ১৭:০১

তাপপ্রবাহ কমার কোনও লক্ষণই নেই। এই গরম থেকে রক্ষা পেতে অনেকেই এয়ার কন্ডিশনার বা এসি-র উপর নির্ভর করছেন। তবে যারা এসি ব্যবহার করেন তারা না জেনেই কিছু ভুল করেন। এতে এসি দ্রুত অব্যবহারযোগ্য হয়ে পড়ে।
 
ঘরে এসি ব্যবহারের ক্ষেত্রে যেসব ঠিক নয়-


এসি-র ফিল্টার পরিষ্কার না করা: অনেকেই এসি-র ফিল্টার দীর্ঘ দিন পরিষ্কার করেন না। এমন পরিস্থিতিতে ফিল্টারে ধুলা-ময়লা জমে এসি-র বাতাসের প্রবাহ কমে যায়। এতে ঘর ঠান্ডা করার ক্ষেত্রে এসি কম্প্রেসারের উপর লোড বেড়ে যায় এবং ঘরটিও ঠিকমতো ঠান্ডা হয় না। সময় মতো ফিল্টার পরিষ্কার না করা হলে কম্প্রেসার নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এজন্য প্রতি মৌসুমে অন্তত এক বার ফিল্টার পরিষ্কার করা উচিত।


কম তাপমাত্রার অত্যাধিক ব্যবহার: অনেকেই আছেন, যারা গরমের হাত থেকে তাৎক্ষণিক স্বস্তি পেতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার সেটিং-এ এসি চালান। এতেও কম্প্রেসারের উপর হঠাৎ করে চাপ পড়ে। দীর্ঘ সময় ধরে এটি করলে এসি-র ঠান্ডা করার ক্ষমতা কমে যায়।


এসি সব সময় অন রাখা: অনেকেই ঘর থেকে বেরোনোর সময় বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি বন্ধ করেন না। এমনকী এসি-ও বন্ধ করেন না। আসলে এসি যাতে সঠিক ভাবে কাজ করতে পারে, তার জন্য এটিকে কিছুটা বিশ্রাম দেওয়া প্রয়োজন। এতে বিদ্যুৎ বিলও সাশ্রয় হবে।


জানালা-দরজা খোলা রাখা: এসি চালানোর সময় ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ করে রাখা উচিত। দরজা কিংবা জানলা খোলা থাকলে এসি-র বাতাস বাইরে বেরিয়ে যেতে পারে। এতে ঠান্ডা ভাবটাও থাকে না। ফলে এসি-র লোডও বাড়ে এবং ক্ষতির সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।


সিলিং ফ্যান ব্যবহার না করা: অনেকেই এসি অন করলে সিলিং ফ্যান অন করেন না। যদি ফ্যান এবং এসি দুটোই একসঙ্গে ব্যবহার করা হয়, তাহলে এসির ঠান্ডা হাওয়া ঘরের প্রতিটি কোণায় পৌঁছে যায়। ফলে এসি-তে বেশি লোড পড়ে না এবং এসির কম্প্রেসার অনেক দিন পর্যন্ত ভালো থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us