You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দুশ্চিন্তা কমাতে ঘন ঘন কফি খান?

ধূমায়িত কফির স্বাদে মোহিত অনেকেই। কফি স্বাদে যেমন অনন্য, ঠিক তেমনই এর অন্যান্য আরও কিছু গুণ রয়েছে। কাজে মন বসাতে, একাগ্রতা বাড়াতে কফির জুড়ি নেই। এ কারণে কর্মক্ষেত্রে কফি খাওয়ার বেশ প্রচলন আছে।

এমন অনেকেই আছেন যারা দুশ্চিন্তা কাটানোর জন্য নিয়মিত কফি পান করেন। এই কাজটি ঠিক কিনা তা জানানো হয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম 'এই সময়ে'র এক প্রতিবেদনে।

বর্তমান জীবনযাত্রায় বাড়ি, অফিস সর্বত্র চাপে থাকে সবাই। আর এই চাপ কমাতে অনেকেই কফি খান। বিজ্ঞানীদের কথায়, মস্তিষ্কে দুশ্চিন্তা কাটাতে পারে কফিতে থাকা ক্যাফিন নামক উপাদান। কফি খেলে মস্তিষ্কে অ্যাড্রিনালিন হরমোন নির্গত হয়। এই হরমোন চাপ কমাতে পারে। তাই কফি খেলে যে দুশ্চিন্তা কমে, এটা সত্যি।

ওই প্রতিবেদন আরও বলা হয়েছে, সঠিক পরিমাণে খেলে কফি থেকে উপকার মেলে। তবে অতিরিক্ত মাত্রায় কফি সেবন মোটেও ঠিক নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, সবকিছুরই একটা সঠিক মাত্রা রয়েছে। এর বেশি খেলে উপকারী জিনিস থেকেও হিতে বিপরীত হতে পারে। কফির ক্ষেত্রেও তাই। কফি বেশি পরিমাণে খেলে লাভের বদলে ক্ষতি হয়। এর মাধ্যমে দুশ্চিন্তা বাড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণে কফি খেলে শরীরে কর্টিসল হরমোনের প্রভাব বাড়ে। এই হরমোন দুশ্চিন্তা বাড়ায়।  

এছাড়া অতিরিক্ত পরিমাণে কফি খেলে অনেক সময় ঘুম হয় না। বিশেষ করে সন্ধ্যার পর কফি পান না করাই ভালো। এতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। এ কারণে দিনে ২ থেকে ৩ কাপের বেশি কফি পান না করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দিনে ১ বা ২ বার যাই না না কেন ব্ল্যাক কফি খাওয়া উচিত। দুধ দিলে কফির গুণ নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া কফিতে চিনি বা মিষ্টি মেশালে এই পানীয় থেকে অনেকটা ক্যালোরি শরীরে পৌঁছে যায়, তখন ওজন বাড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন