কুদস দিবস ও ফিলিস্তিন মুক্তির অঙ্গীকার

প্রথম আলো শাঈখ মুহাম্মাদ উছমান গনী প্রকাশিত: ১৪ এপ্রিল ২০২৩, ১৬:৩১

ফিলিস্তিনের বাইতুল মুকাদ্দাস তথা মসজিদুল আকসা মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত সম্মানিত। রাসুলুল্লাহ (সা.) মিরাজের রাতে মসজিদুল হারাম তথা কাবা শরিফ থেকে প্রথমে মসজিদুল আকসা তথা বাইতুল মুকাদ্দাস সফর করেন, যাকে বলা হয় ইসরা। (সুরা-১৭ ইসরা, আয়াত: ১)।


প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মাদ (সা.) মিরাজ গমনের আগে এই মসজিদে সব নবী–রাসুলের ইমামতি করে নামাজ আদায় করেন, যে কারণে তাঁকে ‘ইমামুল আম্বিয়া’ বা নবীদের ইমাম ও ‘সাইয়েদুল মুরসালিন’ বা ‘রাসুলদের সরদার’ বলা হয়।


এখানে বহু নবী–রাসুলের পুণ্যময় স্মৃতি রয়েছে, এর আশপাশে অনেক নবী–রাসুলের সমাধি রয়েছে। এটি দীর্ঘকালের ওহি অবতরণস্থল, ইসলামের কেন্দ্র এবং ইসলামি সংস্কৃতির চারণভূমি ও ইসলাম প্রচারের লালনক্ষেত্র।


হজরত ইব্রাহিম (আ.) কর্তৃক কাবাঘর নির্মাণের ৪০ বছর পর, তাঁর পুত্র হজরত ইসহাক (আ.)–এর সন্তান হজরত ইয়াকুব (আ.) জেরুজালেমে ‘আল–আকসা’ মসজিদটি নির্মাণ করেন। এরপর তাঁর ছেলে হজরত ইউসুফ (আ.)–এর বংশধর হজরত দাউদ (আ.)–এর সন্তান হজরত সুলাইমান (আ.) তা পুনর্নির্মাণ করেন। তিনি রমজান মাসের শেষ শুক্রবার জেরুজালেম নগর প্রতিষ্ঠা করেন।


মানবজাতির প্রথম কিবলা ‘কাবা’ শরিফ হলেও মসজিদুল আকসা বা ‘বাইতুল মুকাদ্দাস’ নির্মাণের পর এটি কিবলা হিসেবে স্বীকৃতি পায়। আমাদের প্রিয় নবী (সা.) ওহি লাভ ও নবুওয়াত প্রকাশের সময় ‘বাইতুল মুকাদ্দাস’ই কিবলা ছিল। নবীজি (সা.) মদিনায় হিজরতের প্রায় দেড় বছর পর এই কিবলা পরিবর্তন হয়ে পুনরায় ‘কাবা’ কিবলা হিসেবে পুনর্নির্ধারিত হয়। এর সাক্ষী হিসেবে মদিনা শরিফে মসজিদুল কিবলাতাইন বা দুই কিবলার মসজিদ এখনো বিদ্যমান রয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us