বিশ্ববাজারে ইউরিয়ার ৬২% ডিএপির ২৪%, টিএসপির ২৫ শতাংশ দাম কমেছে

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ১২ এপ্রিল ২০২৩, ০৯:৪৯

রাসায়নিক সারের চাহিদা পূরণের জন্য আন্তর্জাতিক বাজারের ওপর নির্ভরশীল বাংলাদেশ। দেশে ইউরিয়া, ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি), ডাইঅ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) ও মিউরেট অব পটাশ (এমওপি)—এ চার ধরনের সারের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। চারটির দামই এখন আন্তর্জাতিক বাজারে কমতির দিকে রয়েছে।


বিশ্বব্যাংকের চলতি মাসে হালনাগাদকৃত পিংক শিটের (আন্তর্জাতিক বাজারসংক্রান্ত নিয়মিত প্রতিবেদন) তথ্য অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক বাজারে গত এক বছরে ইউরিয়া সারের দাম কমেছে প্রায় ৬২ শতাংশ। একই সময়ে ডিএপির মূল্যহ্রাস হয়েছে প্রায় ২৪ শতাংশ। টিএসপি ও এমওপির দাম কমেছে যথাক্রমে প্রায় ২৫ ও ৪৭ শতাংশ।


কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি আগামী অর্থবছরের সারের সম্ভাব্য চাহিদার প্রাক্কলন করা হয়েছে। এ অনুযায়ী, আগামী অর্থবছরে দেশে সারের মোট চাহিদা হবে প্রায় ৬৮ লাখ টন। এর মধ্যে প্রায় ৮৭ শতাংশই ইউরিয়া, টিএসপি, ডিএপি ও এমওপি। সবচেয়ে বেশি চাহিদা ইউরিয়া সারের। আসন্ন অর্থবছরে দেশে ইউরিয়া সারের চাহিদা নিরূপণ হয়েছে প্রায় ২৭ লাখ টন, যা রাসায়নিক সারে নির্ধারিত মোট চাহিদার ৩৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ।


গত বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) আন্তর্জাতিক বাজারে সবচেয়ে বেশি মূল্য বৃদ্ধি পায় ইউরিয়ার। ওই সময় প্রতি টনের গড় মূল্য ৮২১ ডলার পর্যন্ত উঠে যায়। তবে এর পর থেকেই দাম কমতির দিকে রয়েছে। পরের প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) সারের মূল্য নেমে আসে ৭৭৪ ডলার ২০ সেন্টে। এরপর কমতে কমতে গত মার্চে প্রতি টনের গড় মূল্য দাঁড়ায় ৩১৩ ডলার ৫০ সেন্টে। সে অনুযায়ী অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে আন্তর্জাতিক বাজারে ইউরিয়ার দাম ৬১ দশমিক ৮১ শতাংশ কমেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us