কারখানা বন্ধ হয়েছে ৯৭টি খুলেছে ৮৭টি

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০২৩, ০৯:৪৩

আর্থিক সংকটে ক্রেতা দেশগুলোয় সংকুচিত হয়েছে চাহিদা। মিলছে না ক্রয়াদেশ। বর্তমান পরিস্থিতিতে কারখানা চালু রাখা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে দাবি শিল্পোদ্যোক্তাদের। শিল্প খাতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত বাহিনীর তথ্য অনুযায়ী, দেশের শিল্প অধ্যুষিত এলাকাগুলোয় গত তিন মাসে কারখানা চালুর চেয়ে বন্ধ হয়েছে বেশি। চলতি পঞ্জিকাবর্ষের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) কারখানা বন্ধ হয়েছে ৯৭টি। একই সময়ে বন্ধ থেকে নতুন করে চালু হয়েছে ৮৭টি কারখানা।


সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর ভাষ্যমতে, কভিডকালীন দুর্বিপাকেও অনেকেই এমন ক্রয়াদেশ সংকটে ভুগেছে। কিন্তু সে ভোগান্তি খুব বেশিদিনের ছিল না। এক পর্যায়ে ক্রয়াদেশে বড় উল্লম্ফনও দেখা দিয়েছিল। কিন্তু শিল্প খাতে এখন কভিডের চেয়েও বড় আশঙ্কার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে গত বছরের প্রথম প্রান্তিকে শুরু হওয়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব। ক্রেতা দেশগুলোর অর্থনীতিতে এরই মধ্যে জেঁকে বসেছে মন্দার আশঙ্কা। ক্রয়াদেশ নেই রফতানিমুখী কারখানাগুলোয়। বিশেষ করে সাব-কন্ট্রাক্টে কাজ করা ছোট কারখানাগুলো এ মুহূর্তে বিপদে আছে সবচেয়ে বেশি।


গত দুই মাসে বন্ধ হওয়া কারখানাগুলোর একটি বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সদস্য এমওএফ ফ্যাশন। সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, কাজ না থাকায় বন্ধ হয়েছে কারখানাটি। একই কারণে বন্ধ হওয়া আরেকটি কারখানা রিম নিটিং লিমিটেড। গত তিন মাসে এমন ৯৭টি কারখানা বন্ধ হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us