কমবে বিদেশি ঋণের ছাড় বাড়বে সুদ পরিশোধে ব্যয়

সমকাল প্রকাশিত: ০৪ এপ্রিল ২০২৩, ০২:০১

বিদেশি ঋণের প্রতিশ্রুতি ও ছাড়ের পরিমাণ আগামী তিন অর্থবছরে কমে যেতে পারে। একই সঙ্গে বেড়ে যেতে পারে বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে নেওয়া বিদেশি ঋণের সুদ পরিশোধের খরচ। এমন শঙ্কার কথা উঠে এসেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) এক প্রতিবেদনে। প্রতিবেদনে আগামী কয়েক বছরের বিদেশি ঋণ-অনুদানের প্রক্ষেপণসহ বিভিন্ন বিষয় রয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, বৈদেশিক মুদ্রার সংকট কাটাতে এবং স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে বেরিয়ে আসার আগমুহূর্তে এমন পরিস্থিতি কাম্য নয়।


প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ২০২৩-২৪ থেকে ২০২৫-২৬ অর্থবছর পর্যন্ত বৈদেশিক ঋণ ও অনুদান ছাড় প্রাক্কলন করা হয়েছে যথাক্রমে ৯৮৫ কোটি, ১ হাজার ৮৮ কোটি ও ১ হাজার ৭৭ কোটি ডলার। ২০২৫-২৬ অর্থবছর পর্যন্ত প্রতিবছর ৬০০ কোটি ডলারের বৈদেশিক সহায়তার প্রতিশ্রুতিও প্রাক্কলন করা হয়েছে।
২০২১-২২ অর্থবছরে বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ছিল প্রায় ১ হাজার ১০০ কোটি ডলার, যা ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।


এর আগের অর্থবছরে এটি ছিল ১ হাজার কোটি ডলারের কিছুটা বেশি। এই অর্থবছরেও প্রতিশ্রুতির পরিমাণ ছয় বিলিয়ন ডলার, গত অর্থবছরে ছিল ১ হাজার ৯৫ কোটি ডলার।


এই অর্থবছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গত অর্থবছরের এই সময়ের চেয়ে বৈদেশিক ঋণ ও অনুদানের পরিমাণ কমে গেছে। গত অর্থবছরের এই সময়ে বিদেশি অর্থছাড়ের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৫৯০ কোটি ডলার। এ বছর এর পরিমাণ ৪৮৭ কোটি ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার ২৯ দশমিক ৭২ শতাংশ। এই অর্থবছর শেষে বৈদেশিক সহায়তার সংগ্রহের পরিমাণ ৬০০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে বলে জানিয়েছে ইআরডি।


গত অর্থবছর বিদেশি অর্থছাড়ের পরিমাণ বাড়ার কারণ হিসেবে বাজেট সহায়তা বা উন্নয়ন সহায়তার ১৮৪ কোটি ডলার যুক্ত হওয়ার কথা বলা হয়েছে প্রতিবেদনে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us