দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রভাব ফলের বাজারে

বাংলা নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ৩১ মার্চ ২০২৩, ১৯:২০

গত বছরের তুলনায় চলতি রমজান মাসে ফলের বাজার বেশ চড়া। বিদেশ থেকে আমদানি করা ফলের দাম আগে থেকেই বাড়তি ছিল, অন্যদিকে দেশি ফলের উৎপাদন, পরিবহন এবং অন্যান্য খরচ বেশি হওয়ায় দেশি ফলের দামও বেশি। দাম চড়া থাকায় ফলের বেচাকেনাও তেমন আশানুরূপ হচ্ছে না।


পাশাপাশি দব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে দৈনিন্দন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস ক্রয় করতেই নাভিশ্বাস উঠছে সাধারণ মানুষের। তাই ক্রেতারা অনেকেই ইচ্ছা থাকলেও ফল কেনা থেকে বিরত থাকছেন।


শুক্রবার (৩১ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর শ্যাওড়াপাড়া, কাজিপাড়া এবং মিরপুর ১০ নম্বরের বিভিন্ন ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা যায়।


সরেজমিনে ঘুরে এবং ফল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বাজারে ফলের পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে, কোনো ধরনের ঘাটতি নেই। তবে ফলের দাম বাড়তি। নিত্যপণ্যের বাজার চড়া থাকায় মানুষ এমনিতেই চাপে আছেন। তাই তারা ফল কিনছেন কম।


কয়েকজন ক্রেতার সাথে কথা বললে তারা বলেন, বাজারে সব ধরনের নিত্যপণ্যের দাম বেশি। নিত্যপণ্যের বাড়তি দামে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তারা। তাই খরচ কমাতে ইফতারে ফলের ব্যবহার অনেকেই কমিয়ে দিয়েছেন।


মিরপুর ১০ নম্বরে কলা কিনতে আসা একজনের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারে ফলমূল খেলে শরীর ভালো লাগে। অন্য ফলের দাম বেশি তাই কলা কেনার জন্য এসেছি। কিন্তু কলার দামও বেশি, আগে যে কলা কিনতাম ৭০ থেকে ৮০ টাকায় এখন সে কলাই ১০০ টাকার বেশি দাম।  


মিরপুর-১০ নম্বর ফল বাজারে বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দেখা যায় ফলের দোকানগুলোতে তেমন কোনো ভিড় নেই। মাঝে মাঝে ক্রেতা আসলেও বেচাকেনা হচ্ছে একেবারেই সামান্য। আবার অনেকেই দাম শুনে ফল না কিনেই চলে যাচ্ছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us