ভোক্তা অধিদপ্তরের পরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেছেন, মুরগির ক্রয়মূল্য এবং বিক্রয়মূল্যের মধ্যে যদি বেশি গরমিল থাকে, তাহলে দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।
শুক্রবার (৩১ মার্চ) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ভোক্তা অধিকারের পরিদর্শন শেষে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
ভোক্তা অধিদপ্তরের পরিচালক বলেন, ‘রাতে বাজারে যে মুরগিটা আসে, সেটির ক্রয় রশিদে আমরা কিছু অনিয়ম পেয়েছি। ক্রয় রশিদের গরমিলে বাড়ানো হচ্ছে মুরগির দাম। অচিরেই রাতেরবেলায় বাজার তদারকির জন্য ভোক্তা অধিকার থেকে টিম কাজ করবে। ব্যবসায়ীদের জন্য সতর্কবাণী থাকবে। মুরগির ক্রয়মূল্য এবং বিক্রয়মূল্যের মধ্যে বেশি গরমিল থাকলে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, ‘ভোক্তারা দুই ধরনের পণ্য কিনে থাকেন। মুদিপণ্য ও কাঁচা সবজি। মুদি পণ্যের ব্যবসায়ীরা বলেছেন, বাজার স্থিতিশীল রয়েছে, তেলের দাম কমতির দিকে রয়েছে। উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বলেছেন, মুরগির দাম ১৯০ থেকে ১৯৫ টাকা পড়বে। তাহলে খুচরা পর্যায়ে সর্বোচ্চ ২১০ টাকা দাম পড়তে পারে। কিন্তু আজ বাজারে দেখলাম, কোনো ব্যবসায়ী মুরগির কেজি ২১৫ টাকায় বিক্রি করছেন। তাদের রশিদে ক্রয়মূল্য দেখানো হয়েছে ১৯২ থেকে ১৯৩ টাকা।’