ঈশ্বরদীর রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের নিকিম কোম্পানির গাড়ি চালক মো. সম্রাট হোসেনকে (২৯) হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন সম্রাটের বন্ধু মমিনের স্ত্রী সীমা খাতুন।
তিনি পুলিশকে বলেন, ‘বৃহস্পতিবার বিকেলে সম্রাট আমার বাসায় আসে। আমাকে বলে তার মাথা ধরেছে। এ কথা বলে বিছানায় শুয়ে পড়ে। আমার স্বামী মমিন ওষুধ আনতে গেলে সম্রাট আমার শরীরে হাত দেয়। আমি রাগে ও ক্ষোভে হাতুড়ি দিয়ে মাথায় ও গোপনাঙ্গে আঘাত করলে মারা যায়। পরে আমার স্বামী বাসায় ফিরলে লাশ বস্তায় ভরে ওই গাড়িতে তুলে নিয়ে বিভিন্ন স্থানে ঘোরাঘুরি করার পর আমার স্বামী আমাকে গাড়ি থেকে নামিয়ে দিয়ে শিলাইদহে গাড়ি রেখে সটকে পড়ে।’