রোজায় গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে যা করবেন

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৪ মার্চ ২০২৩, ১৩:৩৫

রমজানে অনেকেরই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেড়ে যায়। ফলে পেটে জ্বালাপোড়া, বুকে ব্যথা, বদহজম এমনকি ডায়রিয়া পর্যন্তও হতে পারে। বিশেষ করে গরমে কিছু ভুল খাবার খাওয়ার কারণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেড়ে যায়।


সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারে ভরপেট ভাজাপোড়া ও মিষ্টিজাতীয় পানীয় পান করার কারণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেড়ে যায়। একইভাবে সেহরির সময় তৈলাক্ত ও ভারী খাবার খাওয়ার কারণে সারাদিন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগতে হয়।


আসলে যখনই কিছু খাওয়া হয়, তখন তা হজম করার জন্য পানির প্রয়োজন হয়। তবে রোজা রাখার কারণে দিনে পর্যাপ্ত পানি পান করা হয় না, ফলে অপাচ্য খাবার অ্যাসিডিটি ও গ্যাসের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।


এজন্য সুস্থভাবে রোজা রাখতে চাইলে ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা এড়াতে বুঝে শুনে খাবার খেতে হবে। জেনে নিন কোন কোন খাবার খাবেন আর কোনটি নয়-


সেহরিতে ভারী খাবার খাবেন না


সেহরির সময় ভারী খাবার গ্রহণ করলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বাড়তে পারে। এটি হজম হতে পাকস্থলীর অনেক সময় লাগে।


এছাড়া মাংসের মতো জিনিসের রেসিপি হজম করতে পেটকে অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে হয়। ফলে বদহজম হতে পারে, যার কারণে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে।


সেহরিতে বেশি করে পানীয় গ্রহণ করুন


সেহরিতে বেশি বেশি পানীয় খাওয়া হজম প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে সাহায্য করতে পারে। এটি খাবারের হজমকে ত্বরান্বিত করে ও আপনাকে সারাদিন হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়া এটি রোজা রাখার সময় কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।


সেহরি শেষে পুদিনা চা পান করুন


সেহরির শেষে পুদিনা চা পান করলে সারাদিনের গ্যাস ও অ্যাসিডিটি কম হয়। এটি পাকস্থলীর ক্রিয়াকলাপকে ত্বরান্বিত করতে ও অন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করতে সহায়তা করে। তাই সেহরি ও ইফতারের শেষে এই পুদিনা চা খান।


গুড় খান


গুড় খাওয়া গ্যাস ও অ্যাসিডিটির সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে। হজমের ক্রিয়াকলাপকে ত্বরান্বিত করে ও পেট ফোলার সমস্যা প্রতিরোধ করে গুড়। তাই সেহরি ও ইফতারের সময় অবশ্যই গুড় খান।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us