রুপার্ট মারডকের ৯২ বছরের জীবনের নারীরা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২২ মার্চ ২০২৩, ১৪:৩৩

সময়টা ১৯৫৬ সাল। রুপার্ট মারডক তখন ২৫ বছরের টগবগে যুবক। তখনো মিডিয়া মোগল হননি অস্ট্রেলীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান এ ব্যবসায়ী। ওই বছর প্রেম করে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন রুপার্ট। কনে প্যাট্রিসিয়া বুকার। অস্ট্রেলিয়ার একটি আকাশসেবা কোম্পানিতে বিমান সেবিকা হিসেবে কাজ করতেন রুপার্টপত্নী বুকার।


রুপার্ট-বুকারের সংসার টিকে ছিল এক দশকের কিছু বেশি সময়। ১৯৬৭ সালে বিচ্ছেদ হয় এ দম্পতির। তাঁদের এক মেয়ে আছে, নাম প্রুডেন্স মারডক।


এরপর সংবাদমাধ্যমের জগতে ধীরে ধীরে রুপার্টের সাম্রাজ্য গড়ে ওঠে। একই সঙ্গে তাঁর জীবনে দেখা যায় একের পর এক নারীকে। কেউ স্ত্রী হিসেবে, কেউবা বাগ্‌দত্তা।


প্যাট্রিসিয়া বুকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের বছর না ঘুরতেই আবারও বিয়ের পিঁড়িতে বসেন রুপার্ট। এবারের কনে আনা মান। আনার বাড়ি স্কটল্যান্ডে। পেশায় সাংবাদিক তিনি। আনার সঙ্গে রুপার্টের সংসার সবচেয়ে বেশি দিন (তিন দশকের বেশি) টিকে ছিল। ১৯৯৯ সালে তাঁদের বিচ্ছেদ হয়। তাঁদের তিন সন্তান—এলিজাবেথ মারডক, ল্যাচলান মারডক ও জেমস মারডক।


আনার পর রুপার্টের জীবনে আসেন ওয়েন্ডি ডেং। চীনা বংশোদ্ভূত উদ্যোক্তা ছিলেন ওয়েন্ডি ডেং। ওয়েন্ডি হংকংয়ে মারডকের স্টার টিভি নেটওয়ার্কেও কাজ করতেন। ১৯৯৯ সালে আনার সঙ্গে বিচ্ছেদের পরপর ওয়েন্ডিকে বিয়ে করেন রুপার্ট। ২০১৩ সাল পর্যন্ত তাঁদের সংসার টিকে ছিল। এরপর বিচ্ছেদ। রুপার্ট ও ওয়েন্ডি ডেং দম্পতির সংসারে দুই সন্তান—গ্রেস মারডক ও ক্লো মারডক।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us