আজ (২০ মার্চ) সুখে থাকার দিন বা বিশ্ব সুখ দিবস। তার মানে কিন্তু এই না যে কেবল আজকেই সুখে থাকতে হবে! সুখে থাকার গুরুত্ব আরও একবার আমাদের মনে করিয়ে দিতেই পালিত হয় দিনটি। হার্ভার্ড ইউনিভারসিটির একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণা বলছে, নিজেকে আনন্দিত রাখার বা সুখে রাখার বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে। জেনে নিন সেগুলো কী কী।
১। সম্পর্ককে গুরুত্ব দিন
আমাদের জীবনে নানা ধরনের সম্পর্ক থাকে। বাবা, মা, ভাই, বোন, বন্ধু বা জীবনসঙ্গীর মতো সম্পর্কগুলো কিন্তু আপনাকে স্ট্রেস ও হতাশা কাটাতে সাহায্য করতে পারে। সম্পর্ককে মূল্য দেওয়া ও নিয়মিত প্রিয় মানুষের সঙ্গে সময় কাটানো কেবল আপনাকে সুখেই রাখবে না, আপনাকে সাহায্য করবে দীর্ঘ আয়ু পেতেও।
২। দয়ালু হোন
অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির একটি গবেষণা বলছে, অন্যের প্রতি দয়ালু হলে ইনার পিচ বা অন্তর্নিহিত সুখের খোঁজ পাওয়া সম্ভব। যেমন গরীবকে সাহায্য করা, প্রতিবেশীকে কোনও কাজে সাহায্য করা বা অন্যের কল্যাণে কাজ করা।
৩। সুখী মানুষের সঙ্গে থাকুন
আপনার আশেপাশে কারা সবসময় থাকছে, সেটাও ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। নেতিবাচক মানুষের সঙ্গ পরিহার করে সুখী ও ইতিবাচক মানসিকতার মানুষের সঙ্গে থাকার চেষ্টা করুন।
৪। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন
অন্যের প্রতি কৃতজ্ঞ হোন এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন। সুস্থ ও সুন্দরভাবে বেঁচে থাকা উপভোগ করুন। এটি সুখে থাকার অন্যতম মূলমন্ত্র।
৫। হাসুন
নির্মল হাসি কিন্তু আপনাকেই সুখী রাখবে না, আপনার আশেপাশেও ছড়িয়ে দেবে আনন্দ। তাই হাসার চেষ্টা করুন।