দিনের অনেকটা সময় আমাদের অফিসেই কাটে। কাজের ফাঁকে ফাঁকে সহকর্মীদের সঙ্গে গল্প, হাসি তামাশা করা খুবই স্বাভাবিক। এতে কাজের একঘেয়েমিতা কমে। অনেক সময় সহকর্মীর সঙ্গে গল্প গল্প করতে ব্যক্তিগত জীবনের টুকটাক আলোচনাও এসে পড়তে পারে। কিছুটা গসিপ, পরনিন্দা-পরচর্চা বা কিছুটা নিছকই সাংসারিক জীবনের আলোচনা- এসবই হতে পারে আলোচনার বিষয়বস্তু। কিন্তু অফিসের ফর্মাল আবহে সাংসারিক বা ব্যক্তিগত জীবনের কথা কতটা শেয়ার করা যেতে পারে, সেটা অনেকেই ঠিক বুঝে উঠতে পারেন না।
এ কথা ঠিক যে, অফিসের সহকর্মীদের সঙ্গে দিনের একটা দীর্ঘ সময় কাটে। এ কারণে পরিবার ও বন্ধুদের মতোই তাদের গুরুত্বও আমাদের জীবনে অপরিসীম। দীর্ঘসময় একসঙ্গে কাজ করতে করতে ফর্মাল সম্পর্কের মোড়ক ভেঙে বন্ধুত্ব হওয়াটাও স্বাভাবিক। তবে সব সহকর্মীদের সঙ্গে একরকম সম্পর্ক হয় না। কারও সঙ্গে মানসিকভাবে কাছাকাছি হলেই তখন তার সঙ্গে ব্যক্তিগত আলোচনার ইচ্ছে জাগে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অফিসে সবার সঙ্গে সব বিষয়ে আলোচনা করা মোটেও ঠিক নয়। কেউ আপনার ঘনিষ্ঠ বন্ধু হতেই পারেন।