চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য শিরীণ আখতারের সময়ে প্রায় দুই বছরে শিক্ষক ও কর্মচারী পদে যে ১৮৭ জন নিয়োগ পেয়েছেন, তাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ, সংবিধি ও শিক্ষক নিয়োগ নীতিমালা অনুসৃত হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
নিয়োগ নীতিমালায় আছে, প্রতিটি শূন্য পদের বিপরীতে বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে; এরপর নিয়োগ বোর্ড প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নিয়ে নিয়োগের সুপারিশ করবে এবং সিন্ডিকেট সভায় নিয়োগের চূড়ান্ত অনুমোদন হবে। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ক্ষেত্রেও প্রায় একই নিয়ম অনুসরণ করা হয়।
কিন্তু গত দুই বছরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞাপিত পদের বাইরে বেশ কিছু নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। নিয়মবহির্ভূত নিয়োগের প্রতিবাদ করে সম্প্রতি প্রশাসনিক পদ থেকে ১৯ শিক্ষক একযোগে পদত্যাগ করেছেন। তাঁদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর, প্রাধ্যক্ষ, সহকারী প্রক্টরও রয়েছেন।