ভুক্তভোগী নারীদের সেবা নিশ্চিত করা হোক

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ১২ মার্চ ২০২৩, ০৭:৩৭

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার সরকারের সফল একটি উদ্যোগ হচ্ছে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ চালু করা। এই হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করলেই বিপদগ্রস্ত মানুষের কাছে পৌঁছে যায় স্থানীয় পুলিশ। ইতিমধ্যে বেশ প্রশংসাও কুড়িয়েছে হেল্পলাইনটি। তবে আরেকটি হেল্পলাইন সেন্টার নম্বর ১০৯ নিয়ে কিছুটা হতাশ হতে হয়।


নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুর সহায়তায় জাতীয় হেল্পলাইন সেন্টারের এ নম্বর চালু করা হয়েছিল। কিন্তু সেটিতে কল করে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না ভুক্তভোগী মানুষেরা।


সেটি শুধু তথ্যসহায়তা দেওয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে গেছে। এই হেল্পলাইনের মাধ্যমে চিকিৎসার সুবিধা, কাউন্সেলিং, আইনি ও পুলিশের সহায়তা পাওয়ার কথা থাকলেও সেসব পাচ্ছেন খুব কমসংখ্যক নারী।


প্রথম আলোর প্রতিবেদন জানাচ্ছে, অনেক নারী এমন একটি সেবা আছে, তা-ও জানেন না। আবার কেউ ফোন করলে তাঁকে এমন পরামর্শ দেওয়া হয়, সেটি নিয়ে তিনি কী করবেন, কিছুই বোঝেন না। অ্যাসিডদগ্ধ নারীর বিষয়ে কীভাবে সাহায্য পাওয়া যাবে, জানতে প্রথম আলোর প্রতিবেদক কল করে ও খুদে বার্তা পাঠিয়েও কোনো সাড়া পাননি; যদিও খুদে বার্তা পাঠালে গুনতে হয় অর্থ।


তবে এটি ঠিক, ১০ বছর আগে শুরু হওয়া এই সেবায় কলসংখ্যা অনেক বেড়েছে। কিন্তু এই সেবার মূল উদ্দেশ্যই যদি নিশ্চিত করা না হয়, কলসংখ্যা বাড়ার সাফল্য নিশ্চয়ই কোনো তাৎপর্য বহন করে না।


মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রকল্পটি নিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা কিছু বলতে চাননি। তবে সাবেক একজন প্রকল্প পরিচালকের বক্তব্য, যেসব নারী ও শিশু সরাসরি সহায়তা চাওয়ার জন্য আসতে পারে না, তাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে ১০৯ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। প্রতিটি কল ধরার জন্য যত জনবল প্রয়োজন, ততটা নেই। এ ছাড়া প্রকল্পটিকে এ অর্থবছরে ‘বি’ শ্রেণিতে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাই বাজেটও ২৫ শতাংশ কমে গেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us